সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক নিখিলরঞ্জন বিশ্বাস বলেন, ১৮ দিন আগে ওই কিশোর খুনের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু আজও খুনীরা কেউ ধরা পড়ল না। এতে পুলিস-প্রশাসনের প্রতি মানুষের অবিশ্বাস ঘনীভূত হচ্ছে। আতঙ্কে ভুগছেন এলাকার মানুষ। আমাদের মূল দাবি, দ্রুত কিশোর খুনের ঘটনায় জড়িতকে গ্রেপ্তার করা হোক। তার সঙ্গে পলাশবাড়ি হাটে গজিয়ে ওঠা অবৈধ মদ, জুয়া ও গাঁজার ঠেকের বিরুদ্ধেও পুলিস ব্যবস্থা নিক।
পুলিস সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠি বলেন, নাগরিক মঞ্চ দাবিপত্র দিয়েছে। কিন্তু পুলিস বসে নেই। এখনও ওই কিশোর খুনের ঘটনার তদন্ত চলছে। অভিযুক্তরা ঠিকই ধরা পড়বে। তার জন্য পুলিসকে সময় দিতে হবে।