কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
বৈঠকে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কালীসাধন রায় বলেন, আমরা জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের অনুমতি নিয়ে ইংলিশবাজারের গৌড় রোডে একটি নির্বাচনী কার্যালয় খুলেছি। একটি বাড়ি বিধিসম্মতভাবে ভাড়াও নিয়েছি। কিন্তু পুলিস গিয়ে ওই বাড়ির মালিককে হেনস্থা করছে। একই সঙ্গে জেলা কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সভাপতি কালীসাধনবাবু বলেন, মোটর বাইক র্যাবলিতে বারবার নিয়ম ভাঙ্গছেন তৃণমূল কর্মীরা। কিন্তু পুলিস নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে।একই সঙ্গে তিনি বলেন, পুরসভার সম্পত্তি নির্বাচনী প্রচারের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও ফল মেলে নি।
সিপিএমের জেলা সম্পাদক অম্বর মিত্র বলেন, মনোনয়ন পেশের আগের দিন সরকারি সম্পত্তিতে নিজেদের দলীয় ফ্ল্যাগ লাগিয়েছিল তৃণমূল। অভিযোগ জানানোর পরে সেগুলি সরানো হলেও এখনও অনেক জায়গায় শাসক দলের ফ্ল্যাগ রয়েছে। নির্বাচনী পর্যবেক্ষকরা সব অভিযোগ শুনেছেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সিপিএম ও কংগ্রেস নেতৃত্ব। এদিন সকালে কালিয়াচক ও বৈষ্ণবনগরের বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন এলাকাগুলি ঘুরে দেখেন দক্ষিণ মালদহের সাধারণ পর্যবেক্ষক ওনিত পানায়াং এবং দক্ষিণ মালদহের পুলিস পর্যবেক্ষক রাণা ভুঁইয়া। কালিয়াচক ১ ও ৩ ব্লকের বিডিওদের সঙ্গেও এদিন কথা বলেন দুই পর্যবেক্ষক। এদিন সাংবাদিকদের পুলিস পর্যবেক্ষক বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী নির্দিষ্ট সময়েই মালদহে আসবে।