কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীর আরও আসা দরকার। নির্বাচন কমিশনকেও এব্যাপারে অনুরোধ করেছি। মুখ্যমন্ত্রীর দেখানো কাগজ সম্পর্কে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী অসত্য কথা বলছেন। যে কাগজ দেখিয়েছেন তা ভুয়ো।
এদিন দলের জেলা কার্যালয় থেকে কর্মীরা মিছিল করে জেলার প্রশাসনিক ভবনের সামনে আসেন। সেই সময় প্রশাসনিক ভবনের সামনে নিরাপত্তার বিশেষ কোনও বন্দোবস্ত ছিল না। কর্মীরা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনের রাস্তায় বসে পড়েন। বিজেপি কর্মীরা রাস্তায় বসে পড়ায় সাগরদিঘি চত্বর অবরুদ্ধ হয়ে যায়। বৃষ্টির মধ্যেও তাঁরা বসেছিলেন। প্রার্থী সহ দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব অতিরিক্ত জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের দাবিপত্র পেশ করেন। এদিকে জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় তাঁরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা রাস্তা থেকে উঠবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দেন। প্রয়োজনে জেলাশাসকের বাড়িতে গিয়ে তাঁরা দেখা করার কথা জানান। পরে প্রার্থী সহ অন্যান্যরা ধর্নাস্থল ছেড়ে সিতাইয়ে প্রচারে যান।