কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
সম্প্রতি ওই ব্রিটিশ সংবাদপত্রে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে। সেখানে ‘ডিজিস এক্স’ নিয়ে সতর্কতা জারি করে ট্যামফাম বলেছেন, খুব শীঘ্রই এই প্যাথোজেনটিকে শনাক্ত করা যাবে। আর সেই ভাইরাস বর্তমান মহামারীর থেকেও ভয়ঙ্কর হবে। এর মারণ ক্ষমতাও বেশি হবে। আফ্রিকার ক্রান্তীয় বৃষ্টিঅরণ্য থেকে প্রতিনিয়িত নিত্যনতুন ভয়ঙ্কর ভাইরাস মানব সমাজে ঢুকে পড়ছে জানিয়ে ট্যামফাম বলেন, সংশ্লিষ্ট প্যাথোজেনটি সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা না গেলেও এটি আরও একটি বৈশ্বয়িক মহামারী ঘটাতে সক্ষম। এ প্রসঙ্গে সংবাদপত্রের ওই প্রতিবেদনে গণপ্রজাতান্ত্রিক কঙ্গোর ইনগেন্ডের একটি কেসের কথা তুলে ধরেছেন ট্যামফাম। সেখানে একজন রোগীর হেমোরেজিক জ্বর দেখা গিয়েছিল। সেজন্য তার ইবোলা পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু, ডাক্তারি পরীক্ষায় ওই রোগীর ইবোলা রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। সেটা দেখেই চিকিৎসকেদের অনুমান, ওই ব্যক্তি ‘ডিজিস এক্স’-এ আক্রান্ত প্রথমজন। পেশেন্ট জিরো। গবেষক-বিজ্ঞানীদের ধারণা, অজানা ভাইরাসটি কোভিড-১৯-এর মতোই দ্রুত ছড়ায়। কিন্তু সবথেকে ভয়ঙ্কর হল, এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুহার। যা কি না মারণ ইবোলার ৫০-৬০ শতাংশ।
তারপরেই বিজ্ঞানীরা নিত্যনতুন অ্যানিমাল ভাইরাসের মানব শরীরে প্রবেশ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। ঠিক যেমন ভাবে অতীতে হলুদ জ্বর, র্যাবিস, লাইম ডিজিস দেখা গিয়েছিল। আর এই রোগগুলো সবই হয়েছে জীবজন্তু থেকে ছড়ানো ভাইরাসের মাধ্যমে। কীট-পতঙ্গ, ইঁদুরের মাধ্যমে তা বিশ্বজুড়ে মহামারী ছড়িয়েছে। অন্যদিকে, জীবজন্তু থেকে মানব শরীরে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বনাঞ্চল নষ্ট হওয়াকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।