উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম, বিএসপি, তৃণমূল ও সিপিআই ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে মোট তিন হাজার ৬৯৮ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকা আয় করেছে। এর মধ্যে বিজেপির কাছেই এসেছে ২ হাজার ৪১০ কোটি ৮ লক্ষ টাকা। তবে, মোট আয়ের অর্ধেকও খরচ করেনি অমিত শাহের দল। এডিআর-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, আয়ের ৪১.৭১ শতাংশ অর্থাত্ ১ হাজার ৫ কোটি ৩৩ লক্ষ টাকা বিভিন্ন খাতে ব্যয় করেছে গেরুয়া শিবির। পাশাপাশি, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষের তুলনায় ২০১৮-১৯-এ মোদি-শাহের দলের আয় বেড়েছে ১৩৪.৫৯ শতাংশ।
আয়ের নিরিখে তালিকায় বিজেপির পরেই রয়েছে কংগ্রেস। বিগত অর্থবর্ষে তাদের আয় ৯১৮ কোটি ৩ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে ৪৬৯ কোটি ৯২ লক্ষ টাকা বিভিন্ন খাতে খরচ করা হয়েছে। ২০১৭-১৮ সালের তুলনায় বিগত অর্থবর্ষে কংগ্রেসের আয় বেড়েছে প্রায় ৩৬০.৯৭ শতাংশ।
এদিকে, সময়ের মধ্যেই অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছে তৃণমূল, সিপিএম ও বহুজন সমাজ পার্টি। তবে, বিজেপি ২৪ দিন, কংগ্রেস ও সিপিআই ৪২ দিন পরে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। কিন্তু, সময়সীমা শেষ হওয়ার পর বেশ কিছু দিন কেটে গেলেও শারদ পাওয়ারের এনসিপি আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা দেয়নি বলে রিপোর্টে জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে,অনুদান থেকেই সবথেকে বেশি টাকা পেয়েছে দলগুলি। বিজেপি ২ হাজার ৩৫৪ কোটি ২ লক্ষ টাকা, কংগ্রেস ৫৫১ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা, তৃণমূল ১৪১ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা, সিপিএম ৩৭ কোটি ২৩ লক্ষ (প্রায়) ও সিপিআই ৪ কোটি ৮ লক্ষ টাকা অনুদান হিসেবে পেয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে, ইলেক্টোরাল বন্ড -২০১৮ নিয়ে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে উঠেছিল। এডিআরের রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে, ছ’টি সর্বভারতীয় রাজনৈতিক দলের মোট আয়ের ৫২ শতাংশের বেশি এর মাধ্যমেই জমা পড়েছে। এছাড়া, পাঁচটি আঞ্চলিক দলও ইলেক্টোরাল বন্ডের মাধ্যমে অনুদান গ্রহণের কথা জানিয়েছে। দলগুলি হল বিজেডি, টিআরএস, ওয়াইএসআর কংগ্রেস, জেডিএস, এসডিএফ।