সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
আদবানিকে ‘জ্ঞানী, দেশপ্রেমী এবং দেশের সবথেকে সম্মানিত নেতা’ আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী একটি ট্যুইটে লেখেন, ‘আমাদের নাগরিকদের ক্ষমতায়নে শ্রী লালকৃষ্ণ আদবানিজির অনবদ্য অবদান ভারত সর্বদা মনে রাখবে। তাঁর জন্মদিনে আদবানিজির সুস্থ শরীর ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।’ গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে তিনি সব সময়ই সবার আগে ছিলেন বলে জানিয়েছেন মোদি। তাঁর কথায়, ‘মূল্যবোধের সঙ্গেই জনসেবা করে গিয়েছেন আদবানিজি। মূল আদর্শের সঙ্গে কখনই আপস করেনি। বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় রাজনীতিতে আমাদের দল যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তা আদবানিজির মতো দক্ষ নেতা এবং যে সমস্ত নিঃস্বার্থ কর্মী তিনি নিজে হাতে গড়েছিলেন, তাঁদের জন্যই সম্ভব হয়েছে। মন্ত্রী হিসেবেও তাঁর দক্ষতা সারা বিশ্বে বন্দিত।’
তাঁর জন্মদিনে দেশ গঠনে আদবানিজির অবদানের কথা স্মরণ করে অমিত শাহ লিখেছেন, ‘দেশের উন্নয়ন ও কল্যাণে নিজের গোটা জীবন উৎসর্গ করেছেন আদবানি। নেতৃত্বদানের অসাধারণ ক্ষমতায় তিনি শুধু দলের ভিত্তিকে মজবুত করেননি, লক্ষ লক্ষ কর্মীকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। সরকারে থাকাকালীন ভারতকে অন্য মাত্রা দিয়েছেন আদবানি।’