কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
ক্লাসরুম কত, শিক্ষক-পড়ুয়ার অনুপাত কত, কতজন শিক্ষক রয়েছেন, প্রতি বছর ভর্তির হার কেমন ইত্যাদি তথ্য এই পোর্টালে আপলোড করতে হয়। কেন্দ্রীয় এই সমীক্ষায় এবার আরও একাধিক বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল বিপর্যয় মোকাবিলা ব্যবস্থা। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, তাদের এমন কিছু আছে কি না, জরুরি পরিস্থিতি তৈরি হলে, সেক্ষেত্রে কী করা দরকার, তার জন্য ফ্যাকাল্টিতে কোনও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা আছে কি না, কোথায় কোথায় কী কী খামতি রয়েছে, তার পরীক্ষা নিয়ম করে হয় কি না এবং মক ড্রিলের ব্যবস্থা করা হয় কি না, জানাতে হবে। এই সব প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ কিংবা না’তে দিতে হবে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থা, ছাত্রীদের জন্য আত্মসুরক্ষার পাঠ দেওয়া ইত্যাদিও জানাতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেল, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন কোনও পরিষেবা নেই। তবে যাদবপুরে বিপর্যয় মোকাবিলা পরিষেবা না থাকলেও, এ নিয়ে কোর্স রয়েছে। তবে ল্যাবরেটরি বা অন্যত্র অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা রয়েছে। সেগুলি চালানোর পাঠ দেওয়া হয়। আত্মসুরক্ষার পাঠও ছাত্রীদের দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যারাটে ক্লাব রয়েছে। সেখানেই ক্যারাটে শেখেন ছাত্রীরা। তাছাড়া বিভিন্ন অবসাদ বা সেই সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য কাউন্সেলর রয়েছে। পাশাপাশি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ছাত্রীদের পৃথক শৌচালয়, প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র আছে কি না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। এটি অবশ্য প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানেই এখন রয়েছে।