প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সকালে দেখা যায়, অতিবৃষ্টির ফলে জলে আধডোবা হয়ে রয়েছে কলকাতা বিমানবন্দরের হ্যাঙারে থাকা বিমানগুলি। ভেঙে পড়েছে বিমানবন্দরের একাংশের ছাদও। এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, দু’টি হ্যাঙারের ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। তবে এগুলি ব্যবহার করা হতো না। বৃহস্পতিবার বেলার মধ্যে জল নিষ্কাশন করে বিমানবন্দরের কর্মীরা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক করেন। এরপরই দুপুর ১২টা নাগাদ পরিষেবা শুরু হয়ে যায়। দুপুর ২টো ৩১ মিনিট নাগাদ রাশিয়ার একটি বিমান শহরে আটকে পড়া সেদেশের নাগরিকদের নিয়ে উড়ে যায়। এমনকী, স্পাইসজেটের একটি কার্গো বিমানও দিল্লির উদ্দেশে উড়ে যায়।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে ওই এলাকায় প্রতি ঘণ্টায় ১৩৩ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে গিয়েছে। সেই সঙ্গে টানা কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে প্রবল বৃষ্টি। তার জেরেই বিমানবন্দরে জল জমে যায়।
কলকাতা বিমানবন্দরের বিমান পরিষেবা আপাতত ব্যাহত হলেও আগামী সোমবার, ২৫ মে থেকে শুরু হচ্ছে দেশীয় উড়ান পরিষেবা। সে জন্য আগে থেকে কলকাতা-সহ দেশের সমস্ত বিমানবন্দরকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে।