প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
মধ্য হাওড়ার এক বাসিন্দা কাজেই গিয়েছিলেন বালিটিকুরিতে। সেখান থেকে ফিরে তিনি বলেন, কদমতলা পাওয়ার হাউস থেকে শুরু করে ইছাপুর, শানপুর মোড়, নটবর পাল রোড, দাশনগর সব জায়গাতেই রাস্তার দু’ধারে বেশিরভাগ দোকান খুলে গিয়েছে। তবে ভ্যান রিকশয় করে পাড়ায় পাড়ায় সব্জি বিক্রিও চলছে।
গত কয়েকদিন ঝড় ও পরবর্তী সমস্যাগুলি কিছুটা কাটিয়ে মানুষ রাস্তায় বেরতে পারায় ভিড়
একটু বেশি হয়েছে বলেই মনে করছেন কেউ কেউ। হাওড়ার সালকিয়া এলাকায় কন্টেইনমেন্ট জোনের এক বাসিন্দা বলেন, আমাদের এখানে জে এন মুখার্জি রোড দিয়ে টোটো এবং অটো আগের মতোই চলতে শুরু করেছে। টহলদারি পুলিসের গাড়ি দু’-একবার দেখা গেলেও তারা কাউকে আর ঘরমুখী হতে বলছে না। হাওড়া পুলিসের এক পদস্থ কর্তার অবশ্য দাবি, লকডাউন যাতে মানুষ মেনে চলে, তার জন্য নজরদারি আগের মতোই রয়েছে। সকালের দিকে একটু ভিড়ভাট্টা হলেও বেলার দিকে রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে যাচ্ছে।