প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
ওষুধ কিনে এনে দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন রোগীর পরিবারের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। পুলিস জেনেছে, সে একা নয়, তার সঙ্গে এই প্রতারণার কাজে যুক্ত ছিল আরও কয়েকজন। মূলত গ্রাম থেকে আসা রোগীর পরিবারকে ‘টার্গেট’ করত রবীন ও তার সঙ্গীরা। সেই টাকায় ফূর্তি করত তারা। গত সোমবার মেডিক্যাল কলেজের নাইট শেল্টারের সামনেই লোহার রড ও বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয় তাকে। এই ঘটনায় এখনও অবধি তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে আর কেউ জড়িত কি না, তা জানতে হাসপাতাল চত্বরের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিস।