কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
কেন? জবাবে এক আমলা বলেন, হেলিকপ্টার অবতরণ অনেক বেশি মসৃণ প্রক্রিয়া। সমতল, মালভূমি কিংবা পাহাড়ে যেকোনও জায়গায় হেলি অ্যাম্বুলেন্স নামতে পারে। কিন্তু বিমান অবতরণের জন্য দীর্ঘ রানওয়ে এবং এয়ারপোর্ট একান্ত আবশ্যক। সেই হিসেবে ভাড়া নেওয়া সেই বিমান রাজ্যের চারটি এয়ারপোর্টে নামতে পারবে। সেগুলি হল, দমদম, অন্ডাল, বাগডোগরা ও কোচবিহার। সংশ্লিষ্ট ওই সরকারি কর্তার দাবি, দার্জিলিংয়ে কোনও ব্যক্তিকে কলকাতায় উড়িয়ে আনার প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট বিমানকে বাগডোগরাতেই নামতে হবে। তারপর সড়ক পথে ওই অসুস্থকে বিমান বন্দর পর্যন্ত আনতে হবে। সেক্ষেত্রে রোগীর শারীরিক খুব অবস্থা খারাপ হলে, গাড়িতে এতটা পথ এসে পৌঁছানোই বড় চ্যালেঞ্জ। সেক্ষেত্রে কমিশনের প্রকৃত উদ্দেশ্য কতটা সাধিত হবে, তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন ওই আমলা। বিষয়টির গভীরতা বুঝে রাজ্যের তরফে ভারতীয় বায়ুসেনার কাছে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত তাদের ঘাঁটি ব্যবহারের অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সাড়া দিয়েছে বায়ু সেনা। ভোটপর্বে হাসিমারা, কলাইকুণ্ডা ও পানাগড় বিমান ঘাঁটি ব্যবহার করা সবুজ সঙ্কেত পাওয়া গিয়েছে।