কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগে সরকারি নিয়ন্ত্রণ চালু করতে ২০০৮ সালে তৎকালীন বাম সরকার আইনটি চালু করে। কিন্তু, আইনটির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হলে কলকাতা হাইকোর্ট উদ্যোগটিকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছিল। মামলাকারীদের বক্তব্য ছিল, সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানগুলিকে সরকার অর্থ দেয় বলে শিক্ষক নিয়োগের নির্দেশিকা দিতে পারে। কিন্তু, সরকার নিজেই শিক্ষক নিয়োগ করাতে পারে না।
নয়া আইন অনুযায়ী চাকরি পাওয়া কিছু শিক্ষক হাইকোর্টের নির্দেশটি সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেন। আদালত রাজ্যকে এক অন্তর্বর্তী নির্দেশে জানিয়ে দেয়, মামলার চূড়ান্ত ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত এঁদের সরানো যাবে না। ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টই শূন্যপদ পূরণে রাজ্যকে অনুমতি দিয়ে বলে দেয়, মামলার ফলাফলের উপর এঁদের চাকরির ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে। অবশেষে এই বছরের ৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের নির্দেশ খারিজ করে দেয়। ফলে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের এত বছরের দুশ্চিন্ত যেমন দূর হয়, তেমনি সংশ্লিষ্ট কমিশনও এই রায়কে স্বাগত জানায়। কিন্তু, ফের মামলার জেরে পরিস্থিতি বদলে গিয়েছিল।