অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
সরকারি সূত্রের খবর, তারপর পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ফের এই অনুমোদনের মেয়াদ বাড়বে কি না। পুজোর মুখে সাধারণ যাত্রীদের সুরাহার কথা মাথায় রেখেই রেল বোর্ড এহেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই সংক্রান্ত নির্দেশিকা তাদের সবক’টি জোনকে পাঠিয়ে দিয়েছে আইআরসিটিসি (ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কেটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন)।
রেল বোর্ড সূত্রে জানা যাচ্ছে, ফুড প্লাজা, জন আহার, সেল কিচেনগুলি থেকেই রান্না করা খাবার বিক্রিতে জোর দেওয়া হবে বিভিন্ন আঞ্চলিক খাবারের উপর। যেমন পশ্চিমবঙ্গের যেসব রেল স্টেশনে ফুড প্লাজা, জন আহারের মতো ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে পাওয়া যেতে পারে লুচি ও আলুর দম। কিংবা অন্য কোনও জনপ্রিয় আঞ্চলিক পদ। সরকারি সূত্রের খবর, তুলনায় কম দাম, অথচ স্বাস্থ্যকর এবং একইসঙ্গে লাভজনকও, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মূলত সেইসব খাবার বিক্রির উপরই জোর দেবে আইআরসিটিসি। এরই পাশাপাশি যেখানে রান্না হবে, সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরার সাহায্যে কড়া নজরদারিও চালানো হবে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক রেলের এক কর্তা বলেছেন, ‘ধাপে ধাপে প্রচুর যাত্রীবাহী স্পেশাল ট্রেন চালানো হচ্ছে। অথচ সব ট্রেনে প্যান্ট্রি কার নেই। ফলে কিছু ক্ষেত্রে রেডি-টু-ইট মিল পেতেও সমস্যা হচ্ছে। ফুড প্লাজা, জন আহারগুলিতে রান্না করা খাবার বিক্রি শুরু হলে ট্রেনে ওঠার আগে যাত্রীরা তাঁদের পছন্দমতো খাবার কিনে নিতে পারবেন।’