কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
খাতড়ার এসডিপিও বিবেক বর্মা বলেন, পুজোর সময় জঙ্গলমহল সহ গোটা এলাকায় যাতে কোনওরকম নাশকতা বা অপরাধমূলক ঘটনা না ঘটে তার জন্য নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। পুলিস প্রশাসন সব সময় সতর্ক দৃষ্টি রেখে কাজ করছে।
মহকুমা পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, খাতড়া মহকুমার ৭৫ শতাংশ পুজো মণ্ডপে ইতিমধ্যেই সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এছাড়া গোটা মহকুমা জুড়ে ২০টি পুলিসি সহায়তাকেন্দ্র খোলা হয়েছে। আবার অপরাধ রুখতে মহিলা পুলিসের ব্যবস্থাও থাকছে। এসডিপিওর নেতৃত্বে জঙ্গলমহলের সেরেংসোগোড়া ক্যাম্পে থাকা এক কোম্পানি সিআরপিএফ জওয়ান অপরাধ দমনের জন্য মোতায়েন থাকছেন। যদিও বর্তমানে বেশ কয়েকবছর বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের ওই চারটি থানা এলাকায় মাওবাদী কার্যকলাপ একেবারেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু, পুজোর সময় কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না খাতড়া মহকুমা পুলিস প্রশাসন। তাই সারেঙ্গা, রানিবাঁধ, বারিকুল সহ জঙ্গলমহলের ৫টি থানা এলাকায় পুলিসের পক্ষ থেকে নাকা চেকিং করা হচ্ছে।
এসডিপিও আরও বলেন, পুজোয় যাতে সবাই আনন্দ উপভোগ করতে পারেন তারজন্য পুলিস প্রশাসন সব সময় সজাগ রয়েছে। তাছাড়া বিভিন্ন জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানোর ফলে পুজো মণ্ডপগুলিও নিরাপদ থাকবে।