কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
এদিন গ্রামের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় বহু মহিলা শঙ্খধনি দিয়ে, বয়স্করা ফুল ছড়িয়ে মন্ত্রীকে আহ্বান জানান। শ্যামলবাবুও হাত জোড় করে তাঁদের নমস্কার জানান। তারই মধ্যে অবশ্য এদিন মন্ত্রীকে আশীর্বাদ করার পর এক বৃদ্ধ তাঁকে এলাকায় আরও বেশি আসার জন্য অনুরোধ করেন। মন্ত্রী অবশ্য ওই গ্রামে ফের আসার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দেন। এদিন মন্ত্রী ওই গ্রামে আয়োজিত রক্তদান শিবিরে রক্তদাতাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের এব্যাপারে উৎসাহ দেন।
মন্ত্রী বলেন, আমার কাছে পুজো মানে ছুটি নয়। সারাবছর মানুষের পাশে রয়েছি। পুজোতেও মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে থাকতে পারি না। তাঁদের সুখ দুঃখের সাথী হওয়ার জন্য উঠানে হাজির হয়েছি। তাঁদের সমস্যার কথা শুনছি।
মন্ত্রী এদিন দিনভর জয়পুর ও কোতুলপুরের একাধিক পুজো কমিটির উদ্বোধনে যান। অধিকাংশ জায়গায় তিনি পুজো উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সঙ্গে রাজ্য সরকারের নানা জনমোহিনী প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন। এদিন সকালে তিনি কোতুলপুর থানায় পুজো উপলক্ষে রোড ম্যাপের আবরণ উন্মোচন করেন। থানার উজ্জীবন প্রকল্পের উপভোক্তাদের বস্ত্রদান শিবিরে অংশ নেন। এদিন বিকেলে তিনি জয়পুরের রাস্তাধার সর্বজনীন, হাটতলা, কুচিয়াকোল সর্বজনীন এবং সন্ধ্যায় কোতুলপুরের সাইতাড়া, মির্জাপুর, গোরুহাটতলা সর্বজনীন ও রাতে ঘাটদিঘি সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির পুজো মণ্ডপের উদ্বোধন করেন। এছাড়াও ওইদিনই রাতে জয়পুরের কারকবেড়িয়া পুজো মণ্ডপের উদ্বোধন করেন।