পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
মৃতের ছোট ছেলে অমিত দাস বলেন, রবিবার রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। বাড়ি ফেরার পথেই খবর পাই বাবা বাড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। রাতেই রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এদিন তার মৃত্যু হয়। আমার মায়ের মৃত্যুর পর বাবা কয়েক বছর সংশোধনাগারে ছিল। সম্প্রতি বাবা ছাড়া পেয়ে বাড়িতে আসে।
ইটাহার থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ঘটনায় এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ জমা না পড়লেও পুলিস স্বতঃস্ফূর্তভাবে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু ঘটনার তদন্তে নেমেছে। পুলিস ও মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ইন্দ্রান গ্রামের বাসিন্দা মৃত রণজিৎ দাস এক সময়ে স্ত্রী রুম্পা দাস, বড় ছেলে তুফান দাস, মেজ ছেলে রাকেশ দাস ও ছোট ছেলে অমিত দাসকে নিয়ে বসবাস করতেন। কয়েক বছর আগে রূম্পাদেবীর মৃত্যু হয়। সেই ঘটনায় পেশায় শ্রমিক রণজিৎ দাসের শাস্তি হয়। রবিবার রাত ১০টা নাগাদ রণজিৎ দাস জখম হয়। রাত ১১টা নাগাদ তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। এদিন রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালের মর্গে রণজিতের মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়। পুলিস ওই ঘটনার একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।