বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
চার সাজাপ্রাপ্ত বন্দির মধ্যে তিনজন বন্দি ছিল তিহার জেলে। একজন ছিল অন্য জেলে। পবন গুপ্তা। তাকে সম্প্রতি নিয়ে আসা হয়েছে তিহারে। তিহার জেলে আগে থেকেই ছিল বাকি সাজাপ্রাপ্তরা। মুকেশ সিং, অক্ষয় ঠাকুর ও বিনয় শর্মা। এবার তাদের পৃথক সেলে রাখা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, তিহার জেল কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি দুটি চিঠি পাঠিয়েছে দুই রাজ্যকে। বিহারে পাঠিয়েছে ফাঁসির দড়ির জন্য। বক্সারের জেলে ওই দড়ি তৈরি হয় সাধারণত। বন্দিরাই তৈরি করে। আর একটি চিঠি গিয়েছে মীরাটে। মীরাট জেলে যে ফাঁসুড়ে আছে তাকে চাওয়া হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। মোট ১০টি দড়ি পাঠানো হতে পারে তিহারে। তবে জল্পনা চললেও সবার আগে নিশ্চিত করা হবে রাষ্ট্রপতির ভূমিকা। কারণ রাষ্ট্রপতি প্রাণভিক্ষার আবেদন যতক্ষণ না খারিজ করবেন কিংবা কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন ততক্ষণ এই জল্পনা অর্থহীন। জল্পনার কারণ হল ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই নৃশংস ঘটনা ঘটেছিল। আর এক ১৬ ডিসেম্বর আগত প্রায়। তেলেঙ্গানায় চার ধর্ষণে অভিযুক্তকে এনকাউন্টারে হত্যা করার ঘটনায় দেশ তোলপাড় হয়েছে। ঠিক সেই প্রেক্ষিতেই মোদি সরকারও চাইছে এই চার সাজাপ্রাপ্ত ধর্ষণকারী ও খুনীদের দ্রুত ফাঁসি দিতে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক অপেক্ষা করছে রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তের।
প্রসঙ্গত, প্রণব মুখোপাধ্যায় রাষ্ট্রপতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রত স্বাক্ষর করেছিলেন যে ফাইলে সেটি ছিল দুটি ফাঁসির আদেশকে কার্যকর করা। সংসদে হামলা করার অভিযুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত আফজল গুরু এবং মুম্বই হামলার একমাত্র জীবিত সাজাপ্রাপ্ত বন্দি আজমল কাসব। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পরই ওই দু’জনের ফাঁসি কার্যকর হয়ে যায় ওই বছর।