সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে কোনও পড়ুয়ার পরিণতি যাতে তাঁদের সন্তানদের মতো না হয়, তা নিশ্চিত করতে আদালতে আর্জি জানান রোহিত ও পায়েলের মায়েরা। সেই আর্জির প্রেক্ষিতে এদিন নোটিস জারি করে চার সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রের জবাব চেয়েছে বিচারপতি এন ভি রামানা এবং বিচারপতি অজয় রাস্তোগির ডিভিশন বেঞ্চ। শুধু তাই নয়, এই মর্মে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) উদ্দেশেও নোটিস জারি করেছে বেঞ্চ। এদিন বেঞ্চের সামনে আবেদনকারীদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতিগত বৈষম্য দূরীকরণে ইউজিসি’র স্পষ্ট নির্দেশিকা রয়েছে। কিন্তু, অনেকক্ষেত্রেই সেগুলি মানা হয় না। আর্জিতে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, ‘২০০৪ সাল থেকে দেশজুড়ে ২০টিরও বেশি ক্যাম্পাসে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে যেগুলি নথিবদ্ধ হয়েছে। সেই ঘটনাগুলির তদন্তে গঠিত কমিটিগুলির সকলেই একবাক্যে স্বীকার করেছে, দেশের সর্বত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে তফসিলি জাতি-উপজাতি পড়ুয়াদের লাগাতার বৈষম্য ও জাতিগত বিদ্বেষের শিকার হতে হয়।’