পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
রামমন্দির নিয়ে শঙ্করাচার্য এদিন কংগ্রেস, বিজেপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, সব দলই ভোটের সময় রামমন্দির ও রামলালাকে নিয়ে রাজনীতি করে। কিন্তু গদিতে বসার পর তা নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্য নেই। ভোট আর টাকা কামানোর জন্য রাজনৈতিক দলগুলি মেতে উঠেছে। নরেন্দ্র মোদির নাম না তিনি করে বলেন, নেপালের পশুপতি মন্দির দেখার জন্য উনি চারবার গেলেন সেখানে। কিন্তু একবারও রামলালাকে দর্শন করতে যাননি। শঙ্করাচার্য সাগরমেলাকে পর্যটন কেন্দ্র না করে ধর্মীয় স্থান হিসেবে রাখার আবেদন জানান সরকারের কাছে। বলেন, এখানে যেন বেশি হোটেল রেস্তরাঁ না হয়। কেন্দ্রের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের সম্পর্ক খারাপ নিয়ে তাঁর মন্তব্য, উভয় পক্ষের নেতা ও নেত্রীরা এটা বলতে পারবেন।
এদিকে, এদিন সন্ধ্যায় মেলা অফিসে সাংবাদিক সম্মেলনে সুব্রত মুখোপাধ্যাকে শঙ্করাচার্যের বক্তব্য নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি মুখ খোলেননি। পরে বলেছেন, এখানে হোটেল হচ্ছে না। মানুষের প্রয়োজনের জন্য যা দরকার, তাই মুখ্যমন্ত্রী করে দিয়েছেন। পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, সভাধিপতি শামিমা শেখ, জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও, পুলিস সুপার তথাগত বসু, বিধায়ক বঙ্কিম হাজরাকে পাশে বসিয়ে সুব্রতবাবু বলেন, কুম্ভকে ছোট করছি না। কিন্তু সেই মেলা থাকা সত্ত্বেও এরমধ্যে ১২ লাখ মানুষ গঙ্গাসাগরে চলে এসেছেন। এখনও স্নানের দু’দিন বাকি। পুলিস সুপার রলেন, মেলায় এ পর্যন্ত ১৭ জন পকেটমার ধরা পড়েছে। তারমধ্যে মহিলাও রয়েছে। পুণ্যার্থীদের সুরক্ষার জন্য কয়েক হাজার অফিসার ও পুলিসকর্মী দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যায় অরূপ বিশ্বাস সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে তীর্থযাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন। অধিকাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা খুশি।