বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
দলের জেলা সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তীর সামনে কুলপির বিধায়ক বলেন, উপর থেকে আমাদের সব সময় একজোট হয়ে লড়াইয়ের কথা বলা হচ্ছে। কারণ সামনে কঠিন লড়াই। কিন্তু আমার কেন্দ্রে মাদারের সঙ্গে যুব শিবির কোনও সময় একজোট হচ্ছে না। বিভাজন করে রাখা হচ্ছে। কোনও যোগাযোগ করে না যুবর লোকজন। কখন কাকে যুবর সভাপতি করা হচ্ছে, কখন তফসিলির সভাপতি কে হচ্ছে-বিধায়ক হিসেবে আমার সঙ্গে কোনও পরামর্শ করা হচ্ছে না। দলের ভিতর এই কায়দায় কেন উপদল তৈরি করা হচ্ছে? প্রশ্ন তোলেন যোগরঞ্জনবাবু। তিনি বলেন, দল এখন ভালো জায়গাতে নেই। এসব ঘটনা হলেও জেলা নেতৃত্ব কোনও খোঁজ রাখছে না বলে বিধায়ক বলে দেন। তাতে অবশ্য অস্বস্তিতে পড়ে যান জেলা সভাপতি সহ অন্যরাও। তার উত্তর দিতে উঠে জেলা সভাপতিও একহাত নেন।
শুভাশিসবাবু কড়া সুরেই বলেন, সমালোচনার আগে আপনারা নিজেরা নিজেদের কাজ ঠিকমতো করুন। কাজ ঠিকমতো করার পর সমালোচনা করা যায়। আমাদের জেলায় ৪টি লোকসভা আসন তৃণমূলের দখলে। আমাদের দল শক্ত জায়গাতে রয়েছে। স্বাভাবিকভাবে সকলকে কোনও দিকে না তাকিয়ে একজোট হয়ে কাজ করতে বলছি। আমার কাছে নির্দিষ্ট খবর রয়েছে, দিদিকে বলো কর্মসূচি রূপায়ণে বিধায়কদের অনেকে ফ্ল্যাগ তুলে চলে এসেছেন। রাত্রিযাপন করেননি। এটা কী? বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দলের অনেক মনে করছেন, উপরতলার কোনও নজরদারি নেই। এটা ভুল। পিকের টিম দলের কোথায় কে কী করছে তার খবর রেখেছে। কোথায় কে পুকুর ভরাট করছে তাও জেনে নিয়েছে। তার পুরোটাই নেত্রীর কাছে যাচ্ছে। পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর জানা বলেন, দিদিকে বলো কর্মসূচি মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করেছে। অনেকে অভাব অভিযোগ জানাতে পারছে। তিনি বলেন, দলের একতা এখন খুব জরুরি। একই কথা বলেন, জেলা পরিষদের সভাধিপতি শামিমা শেখও।