বিদ্যার্থীদের পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
পুরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সঞ্জয়বাবু অবশ্য বলেন, আমার স্ত্রী দলীয় কর্মী। তিনি দলের নির্দেশে এনআরসি নিয়ে প্রচারে গিয়েছিলেন। এখানে পুরভোটের প্রচারের কোনও বিষয় নেই। আমি বা আমার স্ত্রী এমন কোনও কথা বলিনি। তবে ভিড় থেকে কেউ কিছু বলতে পারেন। আর যে কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করার কথা উঠছে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কুৎসা করেছিলেন। পুরসভার তত্ত্বাবধায়ক নেতা তথা স্থানীয় বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, প্রার্থী দলনেত্রী ঘোষণা না করা পর্যন্ত এনিয়ে দাবি করার অধিকার কারও নেই। ঠিক কি হয়েছে, আমি জানি না। তবে দলীয় পর্যায়ে নিশ্চই খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।
দলের অন্দরমহল সূত্রে জানা গিয়েছে, আসন সংরক্ষণের গেরোয় এবার সঞ্জয়বাবুর ওয়ার্ড পড়েছে। তাই তিনি তাঁর স্ত্রীকে প্রার্থী করতে উদ্যোগী হয়েছেন। সম্প্রতি চার নম্বর ওয়ার্ডে তিনি তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে এনআরসি বিরোধী প্রচারে গিয়েছিলেন। সেখানেই দলীয় কর্মীরা কৌশলে তাঁর স্ত্রীকে প্রার্থী হিসাবে পরিচিত করানোর কাজ করছিল। সেই প্রচার স্যোশাল মিডিয়ায় আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।