কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
কীভাবে এই জালিয়াতি হল? প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে গোয়েন্দা বিভাগের এক সূত্র জানাচ্ছে, এই জালিয়াত চক্রের সদস্যরা প্রথমে সঞ্জয়কুমার পাটোডিয়ার নামে একাধিক ভুয়ো নথি তৈরি করে। পরে সেই জাল নথি ব্যবহার করে সঞ্জয়কুমারের ব্যবহৃত ই-মেল আইডির মতো দেখতে নকল ইমেল আইডি তৈরি করে। এরপর ওই ভুয়ো মেল আইডি থেকে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের একটি শাখার এজিএমকে একটি মেল পাঠিয়ে একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১১ লক্ষ টাকা পাঠাতে অনুরোধ করে। উল্লেখ্য, এই ব্যাঙ্ক শাখায় অস্টিনের অ্যাকাউন্ট রয়েছে।
এই ভুয়ো মেলের সত্যতা যাচাই না করেই, ওই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টটিতে দুই দফায় সাড়ে ১১ লক্ষ টাকা পাঠানো হয়। বিষয়টি নজরে আসতেই সঞ্জয়কুমার লালবাজারে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। যার ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। এখনও পর্যন্ত এই মামলায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বলে কলকাতা পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।