কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
ত্রয়োদশ আইপিএলে এখনও পর্যন্ত ১০ ম্যাচ খেলে ৮ পয়েন্ট পেয়েছে রাজস্থান। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে স্টিভ স্মিথের দল। অন্যদিকে ৯ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সাত নম্বরে হায়দরাবাদ। ফারাকটা আহামরি কিছু নয়। ফলে জমে উঠতে পারে দুই ছন্দহীন টিমের লড়াই। প্রথম লেগে হায়দরাবাদকে ৫ উইকেটে হারিয়েছিল রাজস্থান। এবার তার মধুর প্রতিশোধ নিতে মরিয়া থাকবে ডেভিড ওয়ার্নারের দল। যদিও তাদের কাজটা অপেক্ষাকৃত কঠিন। কারণ শেষ তিনটি ম্যাচে হেরে হায়দরাবাদ শিবিরের মনোবল তলানিতে। ব্যাটিং-বোলিং সবেতেই এলোমেলো দেখাচ্ছে তাদের। জনি বেয়ারস্টো ও ডেভিড ওয়ার্নারই ব্যাটিংয়ের মূল ভরসা। ইনিংস শুরু করতে নেমে তাঁরা ব্যর্থ হলেই হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ছে গোটা ইনিংস। মণীশ পান্ডে, কেন উইলিয়ামসন, প্রিয়ম গর্গ, বিজয় শঙ্কররা প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ। আরও খারাপ অবস্থা হায়দরাবাদের বোলিং বিভাগের। ভুবনেশ্বর কুমার চোট পেয়ে ছিটকে যাওয়ায় ভেঙে গিয়েছে পেস বোলিং ইউনিটের মেরুদণ্ডটাই। স্পিনার রশিদ খানও ধারাবাহিকতা দেখাতে পারছেন না। টুর্নামেন্ট যত গড়াচ্ছে ততই প্রকট হচ্ছে অরেঞ্জ ব্রিগেডের দুর্দশা।
অন্যদিকে পর পর কয়েক ম্যাচে শোচনীয় হারের ধাক্কা সামলে জয়ের পথে ফিরেছে রাজস্থান। চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে সোমবারের জয় খানিকটা অক্সিজেন জোগাচ্ছে স্টিভ স্মিথের দলকে। জস বাটলার গত ম্যাচে রান পেলেও তাঁর মধ্যে ধারাবাহিকতার বড়ই অভাব। অধিনায়ক স্মিথ এবং বেন স্টোকসও সেরা ফর্মে নেই। টুর্নামেন্টের প্রথম দু-তিনটি ম্যাচে দুরন্ত খেলেও আচমকা ছন্দপতন ঘটেছে সঞ্জু স্যামনসনের। তবে মিডল অর্ডারে রিয়ান পরাগ ও রাহুল তেওয়াটিয়া নজর কাড়ছেন। বোলিংয়ে রাজস্থানের বড় ভরসা জোফ্রা আর্চার।