কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
কঠিন পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সহ-খেলোয়াড়দের দৃঢ়তাকে কুর্নিশ জানাচ্ছেন অধিনায়ক রাহুল। তিনি বলেছেন, ‘যখন সবকিছু সঠিক হয় তখন জয় সহজেই আসে। আমাদের দলের যেসব ক্রিকেটাররা ফর্মে ছিল না তারা ছন্দ খুঁজে পেয়েছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। ওদের মানসিক দৃঢ়তার প্রশংসা করতেই হবে।’ নিকোলাস পুরান বা গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মত বিদেশী ক্রিকেটাররা একেবারেই ফর্মে ছিল না। কিন্তু দিল্লির বিরুদ্ধে ভালো খেলেছেন এই দুই ক্রিকেটার। পুরান হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন। ম্যাক্সওয়েলও খেলেছেন ৩২ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস। এই প্রসঙ্গে রাহুল বলেছেন, ‘খাদের কিনারা থেকে জয়ের ধারাবাহিকতায় ফিরতে পারাটা সত্যিই দারুণ অনুভূতি। ম্যাক্সওয়েলের মত ব্যাটসম্যান যে কোনও মুহুর্তে ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারে। দিল্লির বিরুদ্ধে ও তা প্রমাণ করেছে। আশা করি, বাকি ম্যাচগুলিতেও ম্যাক্সির ব্যাট থেকে ভালো কিছু ইনিংস আমরা দেখতে পাব।’
পয়েন্ট টেবিলের উপরের দিকে থাকা মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও দিল্লি ক্যাপিটালসকে হারিয়ে আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব দলের। তবে রাহুল আত্মতুষ্ট নন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের একটাই লক্ষ্য, বাকি সব’কটি ম্যাচে জেতা। এখন শুধুমাত্র পরের ম্যাচ নিয়েই চিন্তাভাবনা করছে পুরো দল। প্রতিপক্ষ কে, কিংবা তাদের দলে কোন কোন তারকা রয়েছে, সে সব নিয়ে কেউ মাথা ঘামচ্ছে না। বরং নিজেদের খেলার উপরেই ফোকাস করছি আমরা। পরের ম্যাচে পুরো পয়েন্ট তুলে নিতে পারলে শেষ চারের রাস্তা অনেকটাই সুগম হয়ে যাবে।’
দলের প্রধান বোলার মহম্মদ সামিকে নিয়েও উচ্ছ্বসিত পাঞ্জাব অধিনায়ক। টুর্নামেন্টে ইতিমধ্যে ১৬টি উইকেট তুলে নিয়েছেন এই পেস বোলারটি। তাঁর প্রশংসা করে রাহুল বলেছেন, ‘সামি আমাদের দলের সম্পদ। সিনিয়র হিসেবে বোলিং বিভাগের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে সে। দল ওর মত বোলারের কাছ থেকে উইকেট চায়। আর সেই কাজটা প্রতি ম্যাচে করে চলেছে সামি। পাশাপাশি দলের তরুণ বোলারদেরও বিভিন্নভাবে সাহায্য করছে।’