সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
এদিকে এবার প্রয়োজনমতো ধানকাটার জন্য হারভেস্টার মেশিন মেলেনি। লকডাউনের জন্য মেলেনি পর্যাপ্ত শ্রমিকও। সব নিয়ে চরম নাজেহাল হচ্ছেন জেলার কৃষকরা।
সুযোগ বুঝে কোপ মারতে এগিয়ে এসেছে আড়তদাররা। সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে না পেরে কৃষকরা বাধ্য হয়েই দ্বারস্থ হয়েছেন আড়তদারদের। এখন উভয় সঙ্কটে পড়ে সম্পূর্ণ ক্ষতির মুখে পড়েছেন গোটা জেলার চাষিরা।
ধান পাকা থেকেই প্রকৃতি এবার বিরূপ চাষিদের উপর। লাগাতার বৃষ্টির জন্য মাঠে ঝরে গিয়েছে অধিকাংশ পাকা ধান। তাছাড়া উম-পুনের প্রকোপে মাঠেই নষ্ট হয়েছে বেশিরভাগ জমির ধান। লকডাউনের জন্য পর্যাপ্ত শ্রমিকের অভাব দেখা দিয়েছিল গোটা জেলায়। এসবের জেরে ধান তোলার খরচ তিনগুণ বেড়ে গিয়েছে। চড়া দাম দিয়ে হারভেস্টার মেশিনে ধান কাটাতে হয়েছে চাষিদের। কিন্তু এখনও চালু হয়নি সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান কেনার প্রক্রিয়া। চাষিদের দাবি, প্রচুর ক্ষতির পরও জমি থেকে যেটুকু ধান বাড়িতে এসেছে তা বিক্রি না হওয়ায় খামারেই পরে আছে। এব্যাপারে রাজ্য সরকারের পদক্ষেপের আশায় দিন গুনছেন চাষিরা।
এবিষয়ে জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি দেবু টুডু বলেন, ধান কেনার বিষয়ে একটা সমস্যা হয়েছিল। তবে মিটিং করে সেই সমস্যা মিটে গিয়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান কেনার কাজ শুরু হবে।