সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ডাঃ কুণাল কান্তি দে বলেন, বিষয়টি শুনেছি। পূর্ত দপ্তরকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনা সন্দেহে বেশ কিছু রোগীকে ভর্তি করা হচ্ছে। তাঁদের ‘সারি’ ওয়ার্ডে রাখা হচ্ছে। রোগীদের লালারসের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে। লালারসের রিপোর্ট মিলতে দেরি হচ্ছে। এর মধ্যে কোনও রোগীর মৃত্যু হলে দেহ হাসপাতালের মর্গে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। করোনা রিপোর্ট না মেলা পর্যন্ত মৃতদেহ মর্গেই থাকছে। রিপোর্ট মেলার পর মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে। যে ক্ষেত্রে ময়নাতদন্তের প্রয়োজন নেই, সেক্ষেত্রে করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ হলে মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। দিনকয়েক আগে মাধবডিহির এক নির্যাতিতা বৃদ্ধা হাসপাতালে মারা যান। তাঁর করোনা রিপোর্ট না মেলায় ময়নাতদন্ত না করে মৃতদেহ কয়েকদিন মর্গে রাখা হয়। করোনা রিপোর্ট মেলার পর বুধবার ময়নাতদন্ত হয়। আরও কয়েকটি মৃতদেহ মর্গে রয়েছে। কিন্তু এসি ড্রয়ার ও কক্ষের এসি বিকল হয়ে পড়ে থাকায় গরমে মৃতদেহে পচন ধরছে। দেহ হস্তান্তরের সময় মৃতদেহ পচন ধরার কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন পরিবারের লোকজন। পুলিসকে পরিস্থিতি সামাল দিতে হচ্ছে।