সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
জেলা সভাধিপতি সুভদ্রা বাউরি বলেন, লকডাউনের জন্য দীর্ঘদিন কাজ করা যায়নি। তাই লকডাউন উঠতেই দ্রুত কাজ করে রাস্তাগুলির সংস্কার করা হবে। যাতে কন্ট্রাক্টরও কাজে দেরি না করেন, তাই তিন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে।লকডাউনের জন্য প্রায় আড়াই মাস ধরে সব রকম কাজ বন্ধ ছিল। তাই মার্চ মাসে রাস্তার কাজের টেন্ডার আহ্বান করা হলেও প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। যার জেরে ভাঙাচোরা রাস্তা দিয়ে যাতায়াতে বহু মানুষই বিপাকে পড়েছেন। আর যাতে মানুষের বিড়ম্বনা না বাড়ে, তার জন্য দ্রুত বৃহৎ রাস্তার সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, রানিগঞ্জ ব্লকের ৪ নম্বর মোড় ত্রিপুরারী দোকান থেকে বিধান বাউরির কাঁটা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কারের জন্য ১৮ লক্ষ ৬২ হাজার ৩৮৫ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। একইভাবে ওই ব্লকের নূপুর আদিবাসী পাড়া থেকে নূপুর মোড় পর্যন্ত রাস্তার জন্য ২০ লক্ষ ৪৩ হাজার ৭৯৬ টাকা, কাঁকসা ব্লকের আড়া মোড় থেকে আড়া শিবতলা স্ট্যান্ড হয়ে গোপালপুর পর্যন্ত রাস্তা সংস্কারের জন্য ৩৪ লক্ষ ৬৩ হাজার ৭৪৩ টাকা, কাঁকসা ব্লকের নপাড়া থেকে নতুন গ্রামের রাস্তার জন্য ৩৪ লক্ষ ৬৫ হাজার ৬০৩ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়াও দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের মাধাইপুর কোলিয়ারি রেলগেট থেকে গোরবাজার বাসস্ট্যান্ড, সালানপুর ব্লকের ফুলঝুরি ব্রিজ থেকে নেতাজি কলোনি, অণ্ডাল ব্লকের বাসকা থেকে শিবালিক মন্দির, খান্দরা মেন রোড থেকে বক্সি পাড়া, বাগদি পাড়া হয়ে মণ্ডলপাড়া পর্যন্ত রাস্তার সংস্কার হবে । নতুন করে এই রাস্তাগুলির কাজ শুরু হওয়ার খবরে খুশি এলাকার মানুষ। এর ফলে বর্ষাকালে কিছুটা হলেও দুর্ভোগ কমবে বলেই মনে করছেন তাঁরা।