যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, দেওয়ানহাট: পাঁচ বছর আগে সরকারি অনুমোদন মিললেও দিনহাটায় আজও চালু হল না সরকারি নার্সিং ট্রেনিং সেন্টার। এনিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সেই সঙ্গে হতাশ নার্সিং ট্রেনিং নিতে ইচ্ছুক পড়ুয়ারা। অনেকেই জমিজমা বিক্রি করে মোটা টাকার বিনিময়ে বেঙ্গালুরু, মুম্বইয়ে গিয়ে বেসরকারি নার্সিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ট্রেনিং নিতে বাধ্য হচ্ছেন। অবিলম্বে দিনহাটায় অনুমোদন হওয়া সরকারি নার্সিং সেন্টার চালুর দাবি তুলেছেন মহকুমার বাসিন্দারা।
২০১৯ সালে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে ৫০ আসনের একটি নার্সিং ট্রেনিং সেন্টারের অনুমোদন মেলে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেন্টার গড়ার বিষয়ে পদক্ষেপও নেয়। কিন্তু করোনার জেরে থমকে যায় কাজ। কবে চালু হবে নার্সিং সেন্টার, সেবিষয়ে কেউ নির্দিষ্ট করেও কিছু বলতে পারছেন না। এ নিয়ে প্রশাসনের উদাসীনতার অভিযোগ উঠছে। হাসপাতাল সুপার রণজিৎ মণ্ডল বলেন, আমাদের কাছে ২০১৯ সালে অনুমোদন এসেছিল। অনুমোদন আসার পর যে সমস্ত তথ্য ও কাগজ চাওয়া হয়েছিল, সব স্বাস্থ্যদপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু মাঝে করোনা চলে আসায় সবকিছু থমকে যায়। তারপর আর কোনও নির্দেশ আসেনি।
কোচবিহার জেলার গুরুত্বপূর্ণ একটি মহকুমা দিনহাটা। প্রান্তিক এই মহকুমার অন্যতম স্বাস্থ্যকেন্দ্র দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল। এই হাসপাতালের উপর স্বাভাবিকভাবে রোগীর চাপ সারা বছরই থাকে। হাসপাতালের গুরুত্ব বিচার করে বিগত কয়েক বছরে সেখানকার পরিকাঠামোগত আমূল পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। নার্সিং ট্রেনিং সেন্টার খোলার জন্য পর্যাপ্ত বিল্ডিং আছে। হাসপাতালে বেডের সংখ্যাও বেড়ে হয়েছে ৩২৮টি।
দিনহাটা হাসপাতালে নার্সিং ট্রেনিং সেন্টার গড়তে উদ্যোগী হয় স্বাস্থ্যদপ্তর। অনুমোদন মেলার পর মহকুমার দুঃস্থ-মেধাবী ছাত্রীরা নতুন করে নার্সিং পড়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করছিলেন। কিন্তু গত ৫ বছর ধরে সেন্টার গড়ার কোনও প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। বাধ্য হয়ে এখানকার পড়ুয়ারা বাইরে পড়তে যাচ্ছেন। অনেকে দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারিত হচ্ছেন।
২০১৯ সালে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে ৫০ আসনের একটি নার্সিং ট্রেনিং সেন্টারের অনুমোদন মেলে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেন্টার গড়ার বিষয়ে পদক্ষেপও নেয়। কিন্তু করোনার জেরে থমকে যায় কাজ। কবে চালু হবে নার্সিং সেন্টার, সেবিষয়ে কেউ নির্দিষ্ট করেও কিছু বলতে পারছেন না। এ নিয়ে প্রশাসনের উদাসীনতার অভিযোগ উঠছে। হাসপাতাল সুপার রণজিৎ মণ্ডল বলেন, আমাদের কাছে ২০১৯ সালে অনুমোদন এসেছিল। অনুমোদন আসার পর যে সমস্ত তথ্য ও কাগজ চাওয়া হয়েছিল, সব স্বাস্থ্যদপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু মাঝে করোনা চলে আসায় সবকিছু থমকে যায়। তারপর আর কোনও নির্দেশ আসেনি।
কোচবিহার জেলার গুরুত্বপূর্ণ একটি মহকুমা দিনহাটা। প্রান্তিক এই মহকুমার অন্যতম স্বাস্থ্যকেন্দ্র দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল। এই হাসপাতালের উপর স্বাভাবিকভাবে রোগীর চাপ সারা বছরই থাকে। হাসপাতালের গুরুত্ব বিচার করে বিগত কয়েক বছরে সেখানকার পরিকাঠামোগত আমূল পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। নার্সিং ট্রেনিং সেন্টার খোলার জন্য পর্যাপ্ত বিল্ডিং আছে। হাসপাতালে বেডের সংখ্যাও বেড়ে হয়েছে ৩২৮টি।
দিনহাটা হাসপাতালে নার্সিং ট্রেনিং সেন্টার গড়তে উদ্যোগী হয় স্বাস্থ্যদপ্তর। অনুমোদন মেলার পর মহকুমার দুঃস্থ-মেধাবী ছাত্রীরা নতুন করে নার্সিং পড়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করছিলেন। কিন্তু গত ৫ বছর ধরে সেন্টার গড়ার কোনও প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। বাধ্য হয়ে এখানকার পড়ুয়ারা বাইরে পড়তে যাচ্ছেন। অনেকে দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারিত হচ্ছেন।
