পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
মধ্যবালাঘাট গ্রামে পরিস্রুত পানীয় জল সরবরাহ করার জন্য পিএইচই’র তরফে আগেই পাইপলাইন বসানো হয়েছে। এখন মূল পাইপ থেকে আরেকটি পাইপলাইন বের করে বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে মূল পাইপ থেকে ৪৫ মিটার পর্যন্ত দূরত্বের মধ্যে যেসমস্ত বাড়িঘর রয়েছে তারাই এই সুবিধা পাবে। কিন্তু তার থেকে বেশি দূরের বাসিন্দারা এই সুবিধা পাচ্ছেন না বলে জানা গিয়েছে।
কোচবিহার জেলা জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার প্রসেনজিৎ চক্রবর্তী বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা ৩৭০টি পরিবারকে এই সুবিধা দিয়েছি। যেখানে পাইপলাইন বসাতে অসুবিধা নেই সেখানেই আগে সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে গড়ে ৪৫ মিটার দূরত্ব পর্যন্ত পাইপলাইন বসিয়ে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। স্কিম অনুযায়ী বাড়িগুলিতে দিনে দু’বার বা তিন বার করে পানীয়জল পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে যেসমস্ত বাড়িঘরগুলি তার থেকে দূরে রয়েছে তারাও পরবর্তীতে পরিস্রুত পানীয় জল পাবেন। গ্রামের সবাই এই সুবিধা পাবেন।
তুফানগঞ্জ-১ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তৃণমূল কংগ্রেসের ছামিউল ইসলাম বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। প্রত্যন্ত গ্রামের বাড়িতেও পানীয় জল পৌঁছে যাবে। সবাই যাতে জল পায় তার জন্য আমরা দপ্তরের সঙ্গে কথা বলব।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, যাঁদের বাড়ি পাইপলাইনের সামনে আছে তাঁরাই শুধু পানীয় জল পাচ্ছেন। গ্রামের ভিতরে একটু দূরের বাড়িগুলিতে জল পৌঁছে দেওয়ার কেন ব্যবস্থা করা হবে না। মধ্যবালাঘাট গ্রামের পূর্বপাড়ার বাসিন্দা ভবানন্দ বর্মন বলেন, মূল পাইলাইন থেকে আমার বাড়ি অনেকটা ভিতরে রয়েছে। তাহলে আমরা কী এই সুবিধা পাব না?