বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
মালদহ জেলা কংগ্রেস সভাপতি তথা হরিশ্চন্দ্রপুরের বিধায়ক মোস্তাক আলম বলেন, নেতাজির সঙ্গে কোনও কোনও কংগ্রেস নেতার মতপার্থক্য হয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজির ভূমিকার কথা আমরা কখনও অস্বীকার করি না। এর আগে প্রদেশ নেতৃত্ব আলাদা করে দিনটি পালনের কথা বলেনি। ফলে তা পালন করা হয়ে ওঠেনি। তবে এবার প্রদেশ সভাপতি দিনটি বিশেষভাবে পালন করার জন্য বলেছেন। তাই আমরা নেতাজিকে নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করার জন্য ব্লক সভাপতিদের নির্দেশ দিয়েছি। তাছাড়া বর্তমানে বিজেপি দেশজুড়ে ভিন্ন ধরনের রাজনীতি নিয়ে এসেছে। তারা সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়াচ্ছে। এই অবস্থায় সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতাজি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছেন।
এব্যাপারে ফরওয়ার্ড ব্লকের মালদহ জেলা সম্পাদক শ্রীমন্ত মিত্র বলেন, নেতাজি আপামর ভারতবাসীর। তাঁকে যে কেউ শ্রদ্ধা জানাতেই পারেন। তাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই। তবে নেতাজি সম্পর্কে আগে সিপিএম কটু ভাষা প্রয়োগ করেছিল। নব্বইয়ের দশকে সিপিএম এব্যাপারে তাদের ভুল শুধরে নিয়েছে। নেতাজি দেশবাসীর হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। ভোটের বৈতরণী পার হওয়ার জন্য অনেকেই নেতাজির নাম ব্যবহার করেছেন। তবে ভোটের জন্য নেতাজিকে নিয়ে রাজনীতি করাটা কাম্য নয়।
বিজেপির মালদহ জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল বলেন, দেশবাসী কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে। এখন ওরা নেতাজিকে আঁকড়ে টিকে থাকতে চাইছে। বিজেপি সাম্প্রদায়িক দল নয়।