পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
পুরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, কোথাও কোনও সন্দেহ বা বিতর্কের অবকাশ নেই। কাউকে চাইতে হবে না। দরকারে শ্বেতপত্র প্রকাশ করে দেব। পুরসভার নিজস্ব তহবিলের বেশি হাত পড়েনি। অধিকাংশ কাজই শুভানুধ্যায়ীদের অর্থ সাহায্যে হয়েছে। তবে এবার সার্ধ শতবর্ষ ও কার্নিভাল একইসঙ্গে করা, পুরকর্মীদের পুরস্কৃত করা, মুম্বই থেকে নামীদামী শিল্পী আনায় খরচ কিছু বেশিই হয়েছে। ইংলিশবাজার পুরসভার কাউন্সিলার তথা সিপিএম নেতা দুলালনন্দন চাকী বলেন, টাকা খরচ করার নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। কারণ, পুরসভায় কোনও হিসাব নেই। নির্দিষ্ট বাজেটও করা হয়নি। পুরসভার বোর্ড অব কাউন্সিলারসের মিটিংয়ে কেবল কার্নিভাল অনুমোদন করানো হয়েছিল। টাকার হিসাব চেয়ে আমাদের আন্দোলনে নামতেই হবে। বিজেপি’র কাউন্সিলার সঞ্জয় শর্মা বলেন, আমরা হিসাব চাইছি। তার কারণ এই শহরের মানুষ ন্যূনতম পরিষেবা পাচ্ছে না। আট দিনে কোটি টাকা খরচ করে মোচ্ছব না করে পরিষেবার দিকে নজর দেওয়া যেত। সবই যদি স্বচ্ছ হবে তাহলে পুরসভায় খরচের বাজেট অনুমোদন কেন করানো হল না?
ইংলিশবাজার পুরসভা গত ২৫ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্নিভাল ও সার্ধ শতবর্ষের অনুষ্ঠান পালন করে। সেই অনুষ্ঠানের বিপুল জাঁকজমক, নামীদামী শিল্পীদের উপস্থিতি এবং দেদার টাকা খরচের বহর দেখে পুরবাসীর চোখে কার্যত ধাঁধাঁ লেগে গিয়েছে। পুরসভার সাফাই থেকে নিকাশি, পানীয় জল থেকে রাস্তার পরিষেবা নিয়ে সংকটের মধ্যে মোচ্ছবের নামে দেদার টাকা ওড়ানোর বিরোধিতাও উঠছে শহরবাসীর একাংশে।