পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
এদিকে গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের বংশীবদন বর্মনের গোষ্ঠী দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্যুতের বিল বয়কটের দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাঁদের আন্দোলনের জেরে জেলায় পাহাড় প্রমাণ বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে। সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী জেলাতে এসে প্রশাসনিক বৈঠকে এনিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তারপর বিদ্যুতের বিল আদায়ের জন্য প্রশাসনিক স্তরে দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। গ্রামে গ্রামে এনিয়ে ক্যাম্প করা হচ্ছে। ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধিদেরও এব্যাপারে মাঠে নামানো হয়েছে। এর জেরে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিদ্যুতের বকেয়া বিল আদায়ও শুরু হয়েছে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ গোটা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। এমনকী যাঁরা এই ধরনের আন্দোলন করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করার ব্যাপারেও সম্প্রতি মন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে বকেয়া বিদ্যুতের বিল মিটিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে বিভিন্ন মহল থেকে চাপ আসতেই গ্রেটার নেতাদের একাংশের ঘুম ছুটেছে। এদিকে বিল বয়কট আন্দোলন থেকে সরে এলেও তাঁদের প্রতি সমর্থকদের আস্থা কমবে। সেকারণে নতুন করে এই আন্দোলনে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে গ্রেটার সমর্থকদের দাবি কোচবিহারের জেলা ও রাজ্য সংক্রান্ত বিভ্রান্তি দূর হলেই তারা বিদ্যুতের বিল দিয়ে দেবেন। বিক্ষোভকারীদের অন্যতম গৌতম কুমার বর্মন বলেন, আমরা গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকেই এসেছি। কোচবিহার রাজ্য নাকি জেলা সেটা আমাদের আগে জানানো হোক। সেই সংক্রান্ত নথিপত্র আমাদের দেখানো হোক। আমাদের জানিয়ে দেওয়া হোক কোচবিহার একটি জেলা। তখন আমরা বিদ্যুতের বিল জমা দেব। আমাদের লাইন কাটা যাবেনা। আমাদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বংশীবদন বর্মন বলেন, কারা এদিন বিদ্যুৎ দপ্তরে গিয়েছিলেন তা আমার জানা নেই।