কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
২০১৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মঞ্জুলা চেল্লুরের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক পরিস্থিতি কার্যকর করতে রাজ্য প্রশাসনের উদ্দেশে বলেছিল, ১. যে কোনও রকম অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক প্রবেশপথে পুলিস ফাঁড়ি বসাতে হবে। ২. শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্মীদের পরিচয়পত্র দেখিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার ব্যবস্থা করতে হবে। ৩. যদি শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ দেখাতে চান, তা করতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত জায়গায়। যাতে পঠনপাঠনে ব্যাঘাত না ঘটে। ৪. বহিরাগতের চত্বরে ঢোকার জন্য প্রবেশপথে বিশেষ ডেস্ক রাখতে হবে। সেখান থেকে সেই ব্যক্তির পরিচয়পত্র যাচাই করে প্রবেশপত্র দেওয়া হবে। ৫. যে কোনও পরিস্থিতি সামলানোর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক পুলিস মোতায়েন রাখতে হবে রাজ্য সরকারকে। উল্লেখ্য, এই নির্দেশ অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা হিসেবে জারি হয়েছিল।
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক অশান্তির পরিপ্রেক্ষিতে দায়ের হওয়া মামলায় বলা হয়েছে, বহিরাগতরা সেখানে গোলমাল পাকিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বস্তুত, সেখানকার সার্বিক শৃঙ্খলার মান নেমেছে, পঠনব্যবস্থাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সেই সূত্রে মামলাকারী চান, ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের স্বার্থ যাতে কোনওমতেই ক্ষুণ্ণ না হয়, তা নিশ্চিত করার স্বার্থে উপরোক্ত নির্দেশাবলি সেখানে কার্যকর হোক।