কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
কয়লামন্ত্রী জানান, কয়লা খনি উন্মুক্ত করে দেওয়ার যে নীতি ভারত নিয়েছে তাতে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও ভালো হবে। বর্তমানে ১৯২ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ এই ক্ষেত্র থেকে উৎপাদন হয়। এর ফলে তা ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩০-৪৪১ গিগাওয়াটে পৌঁছবে। আগামী শনিবার পর্যন্ত আড়াইশোর বেশি সংস্থার পক্ষ থেকে ইকো পার্কে ওই অনুষ্ঠানে আধুনিক উদ্ভাবন নিয়ে আলোচনা, যন্ত্রপাতি, বিভিন্ন পণ্যের প্রদর্শনী হবে। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, সরকারি আধিকারিক, গবেষকরা থাকবেন। জার্মানি, ইরান, দক্ষিণ আফ্রিকা, চেক প্রজাতন্ত্র, রাশিয়া, সুইডেন, ব্রিটেন, আমেরিকা থেকে বিভিন্ন সংস্থা এসেছে। ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, রাজস্থান সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকেও প্রতিনিধিরা এসেছেন।
পশ্চিমবঙ্গে দেউচা-পাচামি কয়লা খনি বা কয়লা খনিগুলিতে এফডিআইয়ের জন্য টেন্ডার কবে থেকে শুরু হবে সে বিষয়ে এদিন কোনও মন্তব্য করেননি তিনি। উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে একজন এদিন জানান, আমরা যেভাবে খনি থেকে কয়লা উৎপাদন করি, তার মান আরও বাড়াতে হবে। খোলা খনি থেকে উত্তোলন নয়, ভূগর্ভস্থ খনন প্রক্রিয়ায় কয়লা উত্তোলনে যেতে হবে। এজন্য আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। সামগ্রিকভাবে পরিবেশবান্ধব গ্রিন মাইনিংয়ে যেতে হবে। খনি, খনিজ, ধাতু ও সহযোগী ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য এই অনুষ্ঠান হচ্ছে। এখানে ক্রেতা-বিক্রেতার মিলনও হবে।