কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থপ্রাপ্তির যোগ। যে কোনও শুভকর্মের ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে ফিফার মেডিক্যাল ডাইরেক্টর আন্দ্রে মাসে বলেছেন, ‘মাথায় চোট লাগা অবশ্যই চিন্তার বিষয়। ফুটবলে তা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই ফুটবলারের কোথায় চোট লেগেছে তা খুঁজে বার করা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই আসন্ন বিশ্বকাপ থেকেই ফিফা সব টুর্নামেন্টেই কনকাসন স্পটার রাখা হবে। গ্যালারিতে থাকা এই স্পটাররা চোটের অবস্থান নিয়ে যাবতীয় তথ্য প্রদান করবেন টিম ডাক্তারকে। তারপর পরিকল্পনামাফিক হবে চিকিৎসা।’ এদিকে, ফিফার কনকাশন সাবের সিদ্ধান্তে খুব একটা খুশি নয় ফিফপ্রো। তারা চাইছে, মাথায় আঘাতের ক্ষেত্রে সাময়িক পরিবর্তনের নিয়ম চালু করা হোক।