সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ওই দিন করোনার টিকাকরণ নিয়ে অভিযোগ জানাতে বিজেপির পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সহ নেতারা পঞ্চায়েত যান। তাঁদের তরফে অভিযোগ করা হয়, এলাকায় উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র, কমিউনিটি হল থাকা সত্ত্বেও পঞ্চায়েত নিজের মতো করে (৪৫-৬০ ঊর্ধ্বদের) টিকাকরণের শিবির করছে। বেছে বেছে তৃণমূলের লোকজনদের টোকেন দেওয়া হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষ বঞ্চিত হচ্ছেন। অভিযোগ জানাতে গিয়ে পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপপ্রধান কাউকে না পেয়ে কর্মীদের তা জানানো হয়।
জেলা বিজেপির সম্পাদক বাণেশ্বর মুখোপাধ্যায় বলেন, বিজেপির কর্মীরা সাধারণ মানুষের হয়ে অভিযোগ জানাতে গিয়েছিল। কিন্তু, পঞ্চায়েত নিজেদের দোষ ঢাকতে পুলিসকে কাজে লাগিয়েছে। বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগকারী পঞ্চায়েত প্রধান নিতু ঠাকুর বলেন, করোনা আবহে বর্তমানে আত্মশাসন পরিস্থিতি চলছে। তা সত্ত্বেও বিজেপির শতাধিক কর্মী, সমর্থক পঞ্চায়েতে এসে ওইদিন ঝামেলা করেছে। কর্মীদের প্রাণ নাশের হুমকি সহ অফিসের কাগজপত্র তছনছ করে দিয়েছে। থানায় অভিযোগ জানিয়েছি।