সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্ত বলেন, প্রকাশঘাটে সেতু তৈরির দাবি রয়েছে। লিখিত দাবি পেলে তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উলিয়াড়া, প্রকাশ, ছিলিমপুর, পানরডাঙর, হিংজুড়ি, পাতলাপুর, পাণ্ডুয়া, ভড়া, কুশদ্বীপ সহ প্রায় ৩০টি গ্রামের বাসিন্দারা প্রকাশঘাটে দ্বারকেশ্বর নদ পার হয়ে বিষ্ণুপুর শহরে যাতায়াত করেন। তাতে দূরত্ব অনেকটাই কম হয়। বর্ষাকাল ছাড়া বছরের অন্যান্য সময় নদে পাথর ও মোরাম দিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়। তা দিয়ে দু’চাকা, চারচাকার যান চলাচল করে। পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ওই ফেরিঘাট নিলাম হয়। কিন্তু, বর্ষাকালে জলের তোড়ে ফি বছর রাস্তা ভেসে যায়। তখন বাসিন্দাদের সমস্যার শেষ থাকে না। তাই দীর্ঘদিন ধরেই বাসিন্দারা বাসিন্দারা প্রকাশঘাটে পাকা সেতুর দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু, আজ পর্যন্ত তা হয়নি। শনিবার ভোরে জলের তোড়ে রাস্তা ভেসে যায়। এরপর গোটা বর্ষাকালজুড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হবে। তাই এদিন তাঁরা পাকা সেতু তৈরির দাবিতে সরব হয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা পরেশ দাস বলেন, হিংজুড়ির দিক থেকে প্রকাশঘাটে নদের ধার পর্যন্ত বাস চলাচল করে। সেতু তৈরি হলে সরাসরি বিষ্ণুপুরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপিত হবে। বাম আমল থেকেই প্রকাশঘাটে সেতু তৈরির দাবি জানানো হয়েছে। কিন্তু, আজও তা হয়নি।