যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
রায়গঞ্জের রূপাহারের বাসিন্দা বিপাশার বাবা বাবলু বসাক নিজের সামান্য জমিতে কৃষিকাজ করেন। পাশাপাশি ঠিকদারের অধীনে কাজ করে সংসার চালান। মা পপি বসাক গৃহবধূ। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা বিপাশা বলেন, পড়াশোনা করতে বরাবর ভালো লাগে। তবে সময় ধরে পড়াশোনা করিনি। পড়ার পাশপাশি গান গাইতে ভালো লাগে। সংসারে অভাব থাকলেও পড়াশোনার ক্ষেত্রে বাবা অভাব বুঝতে দেননি। আমার এই সাফল্যের পিছনে বাবা-মায়ের পাশাপাশি শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের বড় অবদান রয়েছে। মেয়ের আগামীর স্বপ্নপূরণের জন্য যা যা দরকার, তাই করতে চান বাবা বাবলুবাবু। তিনি বলেন, সামান্য রোজগার হলেও মেয়ের পড়াশোনার জন্য যথাসাধ্য করব। ছোট থেকে ওর জন্য সব করেছি, আগামী দিনেও করব। মেয়ে আরও বড় হোক, আরও সফল হোক। প্রশাসন ও সরকার পাশে দাঁড়ালে ভীষণ উপকার হয়।
বিপাশার সাফল্যে খুশি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। মেধা তালিকায় দু’নম্বরের জন্য নাম না এলেও ভীষণ খুশি কৈলাশচন্দ্র রাধারানি বিদ্যাপীঠের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রাখী বিশ্বাস। তিনি বলেন, আমরা বিপাশার সাফল্যে ভীষণ খুশি। ও আমাদের গর্ব। আমরা সবসময় ওর পাশে আছি। নিজস্ব চিত্র।