সম্মানরক্ষায় বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন। শত্রুর সঙ্গে সম্মানজনক সমঝোতা। বাড়ি ঘর বাহন কেনার যোগ। কর্মে সংস্থাগত ... বিশদ
মৃত বিজেপি কর্মীর মা ভারতীবালা রায় বলেন, সকালে খেয়েদেয়ে ছেলে কাজে গিয়েছিল। দুপুর ৩টের সময় ওর সঙ্গে টেলিফোনে আমার কথাও হয়। কিছুক্ষণ পর আমার মামাশ্বশুর খবর দেন, হারাধনকে কিছু লোক তাড়া করে মাটিতে ফেলে মারছে। আমার ছেলে বিজেপি করে বলে তৃণমূলের লোকজন ওকে মেরে ফেলল। যদিও ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তাদের দাবি, বিজেপি ভোটে হারার ফলে আদি-নব্যের গণ্ডগোলে ওই ঘটনা ঘটেছে। ওই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। আহত এক তৃণমূল কর্মী আনওয়ারুল মিঁয়া বলেন, আমরা কয়েকজন বন্ধু বাইকে করে জামাদারেরবসে ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেইসময় আচমকা বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আমাদের উপর আক্রমণ করে। আমাদের খুব মারধর করা হয়। আমরা দু’জন হাসপাতালে ভর্তি আছি। বিজেপির অভিযোগ, রবিবার রাতে ভেটাগুড়িতে বিজেপির ২২/২৩ নম্বর মণ্ডল সভাপতি মলয় রায় মণ্ডলের বাড়িতে দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। বাড়ির জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায়। এছাড়াও সেখানকার প্রায় ২০ জন বিজেপি নেতা-কর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। দিনহাটা শহরে বিজেপি নেতা দীপ্তিমান সেনগুপ্তের বাড়ির সামনে বোমাবাজি করা হয়। নাজিরহাটে, পেটলায় বিজেপি কর্মীদের একাধিক দোকান ভাঙচুর করে জিনিসপত্র দুষ্কৃতীরা লুট করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। আমবাড়িতে বিজেপির পার্টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।