হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
গোয়ালপোখরের নন্দঝাড় গ্রামের বাসিন্দা কৃপাবাবুর শ্বশুরবাড়ি ইসলামপুরের মিলনপল্লি এলাকায়। শ্বশুরবাড়ির সামান্য দূরে বরোটে তিনি দ্বিতল বাড়ি নির্মাণ করছিলেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ৮ আগস্ট রাত ১১টা নাগাদ গ্রামের বাড়িতে এক বন্ধুর সঙ্গে তিনি খানাপিনা করেন। এরপর বাইক নিয়ে ইসলামপুরের দিকে রওনা হন। রাস্তায় বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছিলেন। সেসময় তাঁর স্ত্রী মিলনপল্লিতে বাবার বাড়িতে ছিলেন। ওই রাতে শ্বশুরবাড়ির সামনে গিয়ে স্ত্রীকে ডাকাডাকি করে লুঙ্গি ও গামছা চান। কিন্তু এত রাতে কেউ গেট খোলেনি। বাধ্য হয়ে তিনি বরোটে নির্মীয়মাণ ভবনে আশ্রয় নিতে যান। সকালে সেখানেই তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। গলায় বিছানার চাদরের ফাঁস লাগানো ছিল। কিন্তু পা মাটিতেই ছিল। ফলে দাবি ওঠে তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পা মাটিতে থাকলেও ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা হতে পারে। এই ধরনের ঘটনাকে পার্শিয়াল হ্যাঙ্গিং বা অর্ধঝুলন্ত বলে। মৃতদেহ উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করানো হয়েছিল।