পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত রবিবার থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এবিষয়ে ইংলিশবাজার থানার আইসি পূর্ণেন্দু কুণ্ডু বলেন, রেলওয়ে হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের মৃতদেহ কালিয়াঘাটের কাছে মহানন্দা নদীতে উদ্ধার হয়েছে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে কোনও দুর্ঘটনা বা পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। মৃত্যুর সমস্ত সম্ভাবনাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এনিয়ে কোন লিখিত অভিযোগ হয়নি।
মৃতের দাদা জয়ন্ত সুকুল বলেন, ভাই রবিবার থেকে নিখোঁজ ছিল। আমরা এনিয়ে নিখোঁজ ডায়েরি করেছিলাম। এদিন সকালে শুনতে পাই ভাইয়ের দেহ নদীতে ভেসে উঠেছে। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল এনিয়ে আমরা ধোঁয়াশায় রয়েছি। পুলিসকে সবদিক খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই প্রধান শিক্ষক স্ত্রী স্বস্তিকা সুকুল এবং ৮ বছরের মেয়ে সাতক্ষী সুকুলকে নিয়ে মকদমপুরের একটি ফ্ল্যাটে থাকতেন। গত রবিবার তিনি রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যান। পরে তার খোঁজ না মেলায় ইংলিশবাজার থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে পরিবার। এদিন ওই প্রধান শিক্ষকের মৃতদেহ উদ্ধার হওয়ায় মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। মহানন্দা নদীর বাঁধের উপর থাকা ওই প্রধান শিক্ষকের স্কুটিটি পুলিস বাজেয়াপ্ত করেছে।