ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
চিঠিতে জার্মান রাষ্ট্রদূতের কাছে আবেদনকারীদের আর্জি, ‘আমরা বিশ্বাস করি যে শিশুটির সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই সকবরকম ব্যবস্থা নিয়েছিল আপনাদের দেশ। জার্মানির আইনি ব্যবস্থাকে আমরা যথেষ্ট সম্মান করি। কিন্তু অভিযুক্ত পরিবারের কোনও সদস্যের বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারি মামলা চলছে না। এই পরিস্থিতিতে শিশুকন্যাটিকে দ্রুত ভারতে ফেরত পাঠানো উচিত।’ প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে আহত অবস্থায় আরিহা নামে ওই শিশুকন্যাটিকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন তার মা-বাবা। চিকিৎসার সময় বাচ্চাটির ক্ষত দেখামাত্র ধারা ও ভবেশের বিরুদ্ধে হেনস্তার মামলা দায়ের করা হয়। এরপরেই শিশুটিকে সেখানকার একটি শিশু সুরক্ষা সংস্থায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এবিষয়ে চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘কোনও জার্মান শিশুকে জোর করে ভারতের একটি শিশু সুরক্ষা সংস্থায় রাখলে আপনাদের কেমন লাগত? শিশুটির পরিবার জৈন ধর্মাবলম্বী। ওরা নিরামিষাশী। এদিকে জার্মানিতে শিশুটিকে আমিষ খাওয়ানো হচ্ছে।’
এখানেই না থেমে আবেদনকারী সাংসদরা জানান, ‘ভারতে আরিহার দেখভাল করবে একটি জৈন পরিবার। শিশুটির মা-বাবাও সঙ্গে থাকবেন। সর্বক্ষণ তাঁদের গতিবিধির উপর নজর রাখবে ভারতের শিশু সুরক্ষা সংস্থাগুলি। জার্মান আদালত এমনটাই নির্দেশ দিয়েছিল।’