কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থপ্রাপ্তির যোগ। যে কোনও শুভকর্মের ... বিশদ
এপ্রিল-মে মাসে হিমালয়ের ১৬টি শৃঙ্গ অভিযানের জন্য মোট ৭০০ অভিযাত্রীকে অনুমতি দিয়েছে নেপাল সরকার। তারমধ্যে ৪০৮ জনকে মাউন্ট এভারেস্ট অভিযানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। দেশের অর্থনীতি ও পর্যটন শিল্পকে চাঙ্গা রাখতে এই সিদ্ধান্ত। নেপাল মাউন্টেনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশনের আধিকারিক কুল বাহাদুর গুরুং বলেন, চলতি মরশুমে পর্বতারোহী ও তাদের শেরপাদের সঙ্গে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ অক্সিজেনের বোতল রয়েছে। তাদের কাছে আমাদের অনুরোধ, ফিরে আসার সময় এই ফাঁকা বোতলগুলি ফেলে আসবেন না। সঙ্গে নিয়ে আসুন। যাতে এই অক্সিজেনের পাত্রগুলি করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়। সঙ্কটের মুহূর্তে এগুলির প্রয়োজন। কাঠমাণ্ডুর বহু বেসরকারি ও কমিউনিটি হাসপাতাল বলছে, অক্সিজেন ও সিলিন্ডার, উভয়েরই অভাব রয়েছে। তাই নতুন করে রোগী ভর্তি নেওয়া যাচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অফিসার সমীরকুমার অধিকারী বলেন, মানুষকে মৃত্যুর মুখ থেকে বাঁচাতে এখনই ২৫ হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডারের প্রয়োজন আমাদের। জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন অক্সিজেন প্লান্ট, কম্প্রেসার এবং আইসিইউ বেড। অন্য এক কর্তা বলেন, পরিস্থিতি সামলাতে চীনের কাছ থেকে ২০ হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার চাওয়া হয়েছে। আকাশপথে সেগুলি আনার চেষ্টা চলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী হৃদয়েশ ত্রিপাঠি বলেন, চীন অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ভেন্টিলেটর সহ চিকিৎসা সরঞ্জাম দিয়ে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।