উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
মহারাষ্ট্রের জোট সরকারের মধ্যে ফাটলের জল্পনা এদিন সরাসরি উড়িয়ে দেন রাউত। ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে এদিন মুম্বইয়ে তিনি বলেন, জোটের তিন দলের মধ্যে বন্ধন খুবই শক্তিশালী। কিন্তু প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পাটোলে কেন ভবিষ্যতে এককভাবে লড়ার পক্ষে সওয়াল করলেন? এবিষয়ে রাউতের বক্তব্য, ভবিষ্যতে কীভাবে ভোটে লড়া হবে, সেবিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। উপযুক্ত সময়ে সব কিছু প্রকাশ্যে আনা হবে। এই মুহূর্তে তিন দলেরই অগ্রাধিকার হল পাঁচ বছর সরকার চালানো। এই জোটের অন্তরাত্মা হল সাধারণ ন্যূনতম কর্মসূচি। তার ভিত্তিতেই বর্তমান সরকার পাঁচ বছর স্থায়ী হবে। মহা বিকাশ আঘাড়ি জোট সরকারে ফাটল ধরানোর বহু চেষ্টা চলছে। কিন্তু সেসব সফল হবে না। জোট শরিক কংগ্রেস ও এনসিপির সঙ্গে খুবই ভালো সম্পর্ক মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব থ্যাকারের।
এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরের নিশানায় পড়া শিবসেনা বিধায়ক সারনায়েকের চিঠির ইস্যুতেও এদিন দলের অবস্থান স্পষ্ট করেন রাউত। তাঁর বক্তব্য, কংগ্রেস ও এনসিপির সঙ্গে শিবসেনার জোট নিয়ে দলে কোনও বিভাজন নেই। সারনায়েক ও তাঁর পরিবারকে কেন্দ্রীয় এজেন্সি যেভাবে হেনস্তা করছে, চিঠিতে সেকথাও স্পষ্ট করে জানিয়েছেন তিনি। সারনায়েকের এই কঠিন সময়ে দল তাঁর পাশেই রয়েছে। শুধু মহারাষ্ট্র নয়, কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে কাজে লাগিয়ে হেনস্তা করার ঘটনা ঘটছে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল নেতাদের উপরও।
জোটে ডামাডোল নিয়ে সঞ্জয় রাউতের ড্যামেজ কন্ট্রোলের মধ্যেই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পৃথ্বীরাজ চ্যবনের মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হল। তাঁর বক্তব্য, পরের বার জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হবেন কংগ্রেস থেকে। জলঘোলা শুরু হতেই অবশ্য ঢোঁক গিলতে দেখা গেল প্রাক্তন এই মুখ্যমন্ত্রীকে। বিতর্ক এড়াতে সোমবার চ্যবনের ব্যাখ্যা, কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী মানে বলতে চেয়েছি, পরের বার জোটের বৃহত্তম দল হবে কংগ্রেস। দলের কর্মীদের চাঙ্গা করার লক্ষ্যে একথা বলেছি।