সম্মানরক্ষায় বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন। শত্রুর সঙ্গে সম্মানজনক সমঝোতা। বাড়ি ঘর বাহন কেনার যোগ। কর্মে সংস্থাগত ... বিশদ
পবন খেরা বলেন, মানুষ বাঁচলে তবে তো রাজনীতি। তবে তো ভোট। তাই অন্য দলের সঙ্গে আমাদের অগ্রাধিকার আলাদা। তাছাড়া এ ব্যাপারে রাজ্যের যে পর্যবেক্ষকরা রয়েছেন, তাঁদের রিপোর্ট আগে আসুক, তারপর তা নিয়ে বিশ্লেষণে বসা হবে। কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি হলে এ ব্যাপারে বৈঠকে বসা হবে। যদিও নেতৃত্বের এই মনোভাবকে শখের রাজনীতি বলে সমালোচনা করছে দলের একাংশ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন নেতা বলেন, এই কারণেই দলের এই হাল।
দলের অনেকেই মনে করছেন আহমেদ প্যাটেল থাকলে, দলের এমন পতন হতো না। কারণ তিনি বিভিন্ন রাজ্যের নেতৃত্বের মনোভাব বুঝতে পারতেন। ফলে গোষ্ঠীকোন্দল এড়াতে পারতেন। তাঁর মৃত্যুতে ওই জায়গায় প্রাথমিকভাবে ভালো কাজ করছিলেন অশোক গেলট। কিন্তু তিনি রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় সেই পদ ছাড়েন। সেই দায়িত্বে এখন রয়েছেন সি বেণুগোপাল। দলের একাংশের অভিযোগ, তিনি কেরলের লোক। অথচ নিজ রাজ্যের নেতাদের দ্বন্দ্বও আঁচ করতে পারেন না। অন্য রাজ্য তো দূরের বিষয়। তাঁর একটাই যোগ্যতা, তিনি রাহুল গান্ধীর ঘনিষ্ঠ।