প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ৫ এপ্রিল (পিটিআই): করোনা মোকাবিলায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করছে কেন্দ্র ও রাজ্য। কিন্তু তারপরও বাড়ছে সংক্রমণ। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, রবিবার পর্যন্ত দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ৫৭৭। মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮৩। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২৭৫ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫০৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। সংবাদ সংস্থার তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ১১১। মৃত্যু হয়েছে ১২৬ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩১৫ জন। সরকারের তরফে আরও জানানো হয়েছে, বর্তমানে দেশে ৪.১ দিনে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে। দিল্লির নিজামুদ্দিনে ধর্মীয় সভা না হলে আক্রান্তের সংখ্যা তা হতে ৭.৪ দিন সময় লাগত। এই হার আরও দ্রুত বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
দেশের এই পরিস্থিতির মধ্যে লকডাউন আর বাড়বে না বলে এদিন ইঙ্গিত দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। করোনা মোকাবিলায় দেশব্যাপী ২১ দিনের লকডাউন বাড়বে নাকি প্রত্যাহার করা হবে, সেই নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। এর মধ্যেই যোগী এক তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তাঁর দাবি, ১৫ এপ্রিল থেকে দেশজুড়ে চলা লকডাউন উঠে যাবে। তবে বিধিনিষেধ জারি থাকবে। কোনওভাবেই জমায়েত করতে দেওয়া হবে না। যদিও তাঁর এই দাবির ভিত্তি নিয়ে সন্দেহ রয়েছেই।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, আক্রান্তের সংখ্যায় শীর্ষে উঠে এসেছে দিল্লি। এদিন নতুন করে ৫৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে সেখানে মোট আক্রান্ত বেড়ে হল ৫০৩। যার মধ্যে ৩০২ জন নিজামুদ্দিনের ধর্মীয় সভা থেকে সংক্রামিত হয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯০ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। সংবাদ সংস্থা অবশ্য জানিয়েছে, এদিন নতুন করে ৫৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে, মহারাষ্ট্রে মোট ৭৪৮ জন সংক্রামিত হয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭১। আক্রান্তের সংখ্যায় এরপর রয়েছে কেরল (৩১৪), তেলেঙ্গানা (২৭২), উত্তরপ্রদেশ (২৭৬), অন্ধ্রপ্রদেশ (২৫২) এবং রাজস্থান (২১০)।
করোনা আক্রান্তের মৃত্যুর বিচারে শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। কেন্দ্রের হিসেবে সেখানে মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। গুজরাতে মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। দেশজুড়ে বাড়তে থাকা মৃত্যু ও সংক্রামিতের সংখ্যার মধ্যেই আশার আলো দেখাচ্ছে কেরল। এখনও পর্যন্ত এরাজ্যেই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন। হিসেব অনুযায়ী, ৪৯ জন সংক্রামিত সুস্থ হয়ে উঠেছে কেরল থেকে। সংবাদ সংস্থা অবশ্য জানাচ্ছে, মহারাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। এর পরেই রয়েএছ মধ্যপ্রদেশ (১৩), গুজরাত (১১) ও তেলেঙ্গানা (১১)।
দেশের এই পরিস্থিতির মধ্যে লকডাউন আর বাড়বে না বলে এদিন ইঙ্গিত দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। করোনা মোকাবিলায় দেশব্যাপী ২১ দিনের লকডাউন বাড়বে নাকি প্রত্যাহার করা হবে, সেই নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। এর মধ্যেই যোগী এক তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তাঁর দাবি, ১৫ এপ্রিল থেকে দেশজুড়ে চলা লকডাউন উঠে যাবে। তবে বিধিনিষেধ জারি থাকবে। কোনওভাবেই জমায়েত করতে দেওয়া হবে না। যদিও তাঁর এই দাবির ভিত্তি নিয়ে সন্দেহ রয়েছেই।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, আক্রান্তের সংখ্যায় শীর্ষে উঠে এসেছে দিল্লি। এদিন নতুন করে ৫৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে সেখানে মোট আক্রান্ত বেড়ে হল ৫০৩। যার মধ্যে ৩০২ জন নিজামুদ্দিনের ধর্মীয় সভা থেকে সংক্রামিত হয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯০ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। সংবাদ সংস্থা অবশ্য জানিয়েছে, এদিন নতুন করে ৫৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে, মহারাষ্ট্রে মোট ৭৪৮ জন সংক্রামিত হয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭১। আক্রান্তের সংখ্যায় এরপর রয়েছে কেরল (৩১৪), তেলেঙ্গানা (২৭২), উত্তরপ্রদেশ (২৭৬), অন্ধ্রপ্রদেশ (২৫২) এবং রাজস্থান (২১০)।
করোনা আক্রান্তের মৃত্যুর বিচারে শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। কেন্দ্রের হিসেবে সেখানে মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। গুজরাতে মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। দেশজুড়ে বাড়তে থাকা মৃত্যু ও সংক্রামিতের সংখ্যার মধ্যেই আশার আলো দেখাচ্ছে কেরল। এখনও পর্যন্ত এরাজ্যেই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন। হিসেব অনুযায়ী, ৪৯ জন সংক্রামিত সুস্থ হয়ে উঠেছে কেরল থেকে। সংবাদ সংস্থা অবশ্য জানাচ্ছে, মহারাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। এর পরেই রয়েএছ মধ্যপ্রদেশ (১৩), গুজরাত (১১) ও তেলেঙ্গানা (১১)।
