উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
ডিজিসিএ’র পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যে কোনও ড্রোনকে ওড়াতে গেলে তাদের সিভিল অ্যাভিয়েশন রিকোয়্যারমেন্টস (সিএআর)-এর ৩ নং ধারায় যথাযথ অনুমতি নিতে হয়। ২০১৮ সালের আগস্ট মাস থেকে এই ‘আনম্যানড এয়ারক্রাফ্ট অপারেটর পারমিট’ (ইউএওপি) নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয় দেশে। কিন্তু, কখন, কোন প্রান্তে, কোন ড্রোনটি উড়ছে, সেটা কীভাবে জানবে প্রশাসন! কারণ ওই অনুমতি নিয়ে কেউ যদি বেআইনি কাজ করে, তাহলে কীভাবে তাকে ধরা সম্ভব? এবিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। বিশেষ করে নিরাপত্তাজনিত কারণে সীমান্ত, জাতীয় সম্পদ, বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো হবে না, সেই ‘মুচলেকা’ দিয়েই ইউএওপি পাচ্ছিল ব্যবহারকারীরা।
সূত্র বলছে, একটি ড্রোন বিমানবন্দরের পাশে উড়ছে দেখে নিরাপত্তাকর্মীরা সেটিকে গুলি করে নামালেন। কিন্তু, সেই ড্রোনটি কে বা কারা ওড়াচ্ছিল, তা জানার কোনও ব্যবস্থা এতদিন ছিল না। কিন্তু, এবার থেকে প্রত্যেকটি ড্রোনকে একটি নির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে চিহ্নিত করা হবে। যাতে অনায়াসে জানা যাবে, কে বা কারা সেটিকে কোন কাজে ব্যবহার করছিল। এর জন্যই ড্রোন মালিকদের আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে নিজেদের তথ্য নথিভুক্ত করাতে হবে। সেই নথিভুক্তিকরণের পর মিলবে ড্রোন অ্যাকনলেজমেন্ট নম্বর (ডিএএন) এবং সেটির মালিককে সেই অ্যাকনলেজমেন্ট নম্বর (ওএএন) দেওয়া হবে। অর্থাৎ এবার থেকে ড্রোন ওড়াতে ইউএওপি ছাড়াও ডিএএন এবং ওএএন নিতে হবে সংশ্লিষ্ট পক্ষকে। কলকাতা বিমানবন্দরের অধিকর্তা কৌশিক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, নিরাপত্তার বিষয়কে আরও আঁটসাঁট করতে ডিজিসিএ এই নিয়মবিধি লাগু করেছে।