উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
সাত বছর পর চলতি মাসের শুরুতেই আগামী ২২ জানুয়ারি নির্ভয়া কাণ্ডের চার আসামি মুকেশ, বিনয় শর্মা, পবন গুপ্ত এবং অক্ষয় সিং ঠাকুরের ফাঁসির নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে খারিজ হয়ে যায় মুকেশ ও বিনয়ের কিউরেটিভ পিটিশন। সেদিনই রাষ্ট্রপতি এবং দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন জানায় মুকেশ। আইনি জটিলতায় স্থগিত হয়ে যায় ফাঁসি। কিন্তু, দিল্লি সরকার প্রথমেই তা খারিজ করে। বৃহস্পতিবার দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের দপ্তর থেকে আবেদনটি পাঠিয়ে দেওয়া হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে। রাতে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে সেটি পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতি ভবনে। সঙ্গে ছিল নোটও। সূত্রের খবর, তাতে আর্জি খারিজের সুপারিশ করেছিল অমিত শাহের মন্ত্রক। এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি সেই আবেদন নাকচ করে দেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সেটি দিল্লি সরকারের কাছে ফেরত পাঠিয়েছে। তবে শেষ দরজাও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মুকেশের ফাঁসিতে আর কোনও বাধা রইল না। তবে, বাকি তিনজন এখনও প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায়নি। তারা আর্জি জানালে ফাঁসির দিন ফের বদলাতে পারে বলে ধারণা আইনি বিশেষজ্ঞদের।
রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন নির্ভয়ার বাবা। তিনি বলেন, ‘এটা খুবই ভালো খবর। ফাঁসির দিন স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আমরা আশাহত হয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমরা নিশ্চিত বাকিদেরও প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ হবেই।’