সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
বাইপাসের মূল রাস্তা এবং বাইলেনের মধ্যবর্তী স্থানে পূর্বাশা থেকে বেঙ্গল কেমিক্যালস পর্যন্ত টানা ফাঁকা মাঠটি পড়ে রয়েছে। সামনেই রয়েছে একটি অভিজাত আবাসন। পাশে বস্তি এলাকা। ফাঁকা জমির সুযোগ নিয়ে সেখানে জঞ্জাল ফেলা হয়। পাশাপাশি, মাঠজুড়ে কাপড়-জামা শুকোতে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। মাঝেমধ্যে সেখানে আগুন জ্বালিয়ে পাতাও পোড়ানো হয় বলে অভিযোগ।
এই পরিস্থিতিতে মাঠের একটি অংশ আপাতত উঁচু রেলিং দিয়ে ঘেরাও করার কাজ শুরু হয়েছে। মাঠের চারিদিকে এক ফুট উঁচু দেওয়াল তুলে তার উপর চার ফুট উচ্চতার লোহার রেলিং দেওয়া হবে। সেই কাজে কলকাতা উত্তরের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাংসদ তহবিল থেকে ২০ লক্ষ টাকা মিলেছে।
স্থানীয় ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শান্তিরঞ্জন কুণ্ডু বলেন, জায়গাটি পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। ইতিমধ্যেই সেখানে একটা জায়গায় পুর-ভোটের সময়কার ‘১০ দিগন্ত’-এর প্রতিশ্রুতি মতো মহিলাদের জন্য আধুনিক টয়লেট তৈরি করা হচ্ছে। বাকি জায়গাটা রেলিং দিয়ে ঘিরে লাগানো হবে গাছ, গাছালি। বাইপাসের ধারে এভাবে একটা ফাঁকা জমিতে নোংরা আবর্জনা পড়ে থাকে, সেটা দৃষ্টিকটু। তাই গোটা জায়গাটি সাজানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তাঁর সংযোজন, ঘেরাওয়ের পর ধীরে ধীরে সবুজায়নের পাশাপাশি ওয়াক ওয়ে, বয়স্কদের জন্য বসার জায়গা তৈরি হবে। গোটা মাঠকে একটা সুন্দর পার্কে পরিণত করার পরিকল্পনা রয়েছে।