সন্তানের তীক্ষ্ণ বাক্য ও উদ্ধত আচরণে মনঃকষ্টের যোগ। কর্ম নিয়ে জটিলতার অবসান। অর্থকড়ি দিক অনুকূল। ... বিশদ
এ বিষয়ে নামখানার নারায়ণপুরের চতুর্থ ঘেরির উচ্ছে চাষি তপন জানা বলেন, প্রতি বছর দু’বিঘা জমির আলে ৩০০ মাদা উচ্ছের চারা বসাই। গত বছর অগ্রহায়ণ মাসে প্রায় ২৫ হাজার টাকার উচ্ছে বাজারে বিক্রি করেছিলাম। কিন্তু এবার এখনও উচ্ছে বিক্রি করতে পারিনি। প্রায় প্রতিটি গাছেই রোগ ধরেছে। তাই ফলন খুব কম হয়েছে। ভবিষ্যতে কী পরিস্থিতি হবে, তার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে না।
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাকদ্বীপ শাখার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অধ্যাপক অরুণকুমার সেনাপতি বলেন, ‘ঘন ঘন আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। তাছাড়া এবার ঠান্ডা কম পড়ায় উচ্ছে গাছ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তার উপর রয়েছে কুয়াশা, যা গাছের পক্ষে ক্ষতিকর। এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে নিয়ম করে উচ্ছে খেতে কীটনাশক স্প্রে করতে হবে। এক্ষেত্রে কমপক্ষে তিন ধরনের কীটনাশক স্প্রে করা উচিত। কারণ এক ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করলে তাতে ভাইরাসের সহনশীলতা বেড়ে যেতে পারে।’ - নিজস্ব চিত্র